গত ১০ দিন লাগাতার বৃষ্টিতে কাপ্তাই উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে পাহাড় ধসে দুই শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। এছাড়াও বিভিন্ন স্থানে সড়ক, কালভার্ট, বৈদ্যুতিক পোস্ট এবং বিপুল সংখ্যক গাছপালা উপড়ে পড়ে।
এই ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে আলোচনার জন্য কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ নাছির উদ্দীন কাপ্তাই প্রেস ক্লাবের নেতৃবৃন্দের সাথে রোববার (১৩ আগষ্ট) সকালে তাঁর কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় মিলিত হন।
এসময় তিনি বলেন, কাপ্তাইয়ে চলমান টানা বর্ষণে পাহাড় ধস সহ বিভিন্ন ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসতে উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক ১৭টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়। যেখানে
৮ শতাধিক মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের খাবার ও থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং অসুস্থদের চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, রাঙামাটি জেলা পরিষদ সদস্য অংসুইছাইন চৌধুরী, কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মহিউদ্দীন সহ ইতিমধ্যে কাপ্তাইয়ের বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করেছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।
মতবিনিময় সভায় চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ এরশাদ, কাপ্তাই নতুন বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সাধারন একরামুল হক উপস্থিত ছিলেন।