বৃহস্পতিবার , ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের স্থবিরতায় বন্ধ ৪৫৫০ পাড়া কেন্দ্র

প্রতিবেদক
এম.কামাল উদ্দিন, রাঙামাটি
নভেম্বর ২১, ২০২৪ ১১:৪৮ পূর্বাহ্ণ

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড পরিচালিত টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্পের আওতাধীন পাড়া কেন্দ্র তিন পার্বত্য জেলায় ৪৫৫০টি পাড়া কেন্দ্র ১৭মাস যাবৎ বন্ধ রয়েছে। বেকার হয়ে পড়েছেন ৪৫৫০জন পাড়া কেন্দ্রের শিক্ষক এবং ১৫১৬জন সংগঠক। এছাড়া এই প্রকল্পের অধীনে ১১২জন কর্মকর্তা কর্মচারিও বেকার হয়ে গেছে।

সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ২০২৩ সালের ৩০জুন পাড়া কেন্দ্রের প্রজেক্টের মেয়াকাল শেষ হয়ে যায়। তাই ২৩ জুলাই ২০২৩ প্রজেক্টটি বন্ধ হয়ে যায়। গত অক্টোবর ২০২৪ নতুন প্রকল্প একনেকে অনুমোদন দেওয়া হলেও তার কাগজপত্র বা জিও এখনো বোর্ডে এসে পৌছায়নি। তাই নতুন প্রজেক্টে এখনো কর্মকর্তা কর্মচারি নিয়োগ দেওয়া হয়নি। একনেকে অনুমোদনের কাগজপত্রাদি হাতে পেলেই নতুন প্রজেক্টের কার্যক্রম চালু করা হবে।

এই প্রজেক্টের সাবেক ম্যানেজার মোঃ ইয়াছিন মুঠোফোনে বলেন, প্রায় দেড় বছর হলো পাড়া কেন্দ্র প্রজেক্ট বন্ধ হয়ে গেছে। তবে চলতি বছরের অক্টোবর মাসে নতুন প্রজেক্ট একনেকে অনুমোদন হয়েছে। তবে প্রজেক্টের জিও এখনো বোর্ডে এসে পৌছেনি। অনুমোদনের জিও আসলেই কর্মকর্তা-কর্মচারি নিয়োগসহ সকল কার্যক্রম চালু হবে। আমি এই প্রজেক্টে চাকরি করতাম এখন আমারও চাকরি নাই। নতুন প্রজেক্টে চাকরি হবে কি হবেনা তাও জানিনা।

এদিকে তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি এই তিন জেলায় ৫৫৫০ জন পাড়াকর্মী, ১৫১৬জন মাঠ সংগঠক এবং ২১২জন কর্মচারি প্রায় দেড় বছর ধরে বেকার হয়ে পড়েছে। তৃণমূল পর্যায়ে প্রায় ১লক্ষ ২০ হাজারেরও বেশি শিশু শিক্ষা থেকে ঝড়ে পড়েছে। অপরদিকে মানবেতর জীবনযাপন করছে পাড়া কেন্দ্রের শিক্ষকরা। আবার অযত্ন অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পাড়া কেন্দ্রগুলো। লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিল এইসব পাড়া কেন্দ্রগুলো। সরকারের উচিৎ এইসব পাড়া কেন্দ্রের শিক্ষকদেও বকেয়া বেতন ভাতা প্রদান করা।

এবিষয়ে জানতে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান (যুগ্নসচিব) রিপন চাকমার বক্তব্য চাইতে গেলে তিনি বক্তব্য দিতে অপারগতা শিকার করে। তিনি এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানেন না তাই বক্তব্য দেবেনা বলে তার পিএস মোরশেদ আলমের মাধ্যমে জানিয়ে দেন। এদিকে দীর্ঘদিন বোর্ডের চেয়ারম্যান শূণ্য থাকায় বোর্ডের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।  উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সুপ্রদীপ চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা হওয়ার পর চেয়ারম্যানের পদটি শূণ্য হয়ে পড়ে। তবে সুপ্রদীপ উপদেষ্টা হয়ে বির্তকতার গন্ধ ছড়িয়েছে গোটা পাহাড়ে। সর্বশেষ তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ পুনঃগঠন করতে গিয়ে উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার বির্তকতার পাল্লা আরো ভারী হয়েছে। পাহাড়ি বাঙালি সবাই তার পদত্যাগ চায়।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

পাহাড়ের খবরের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

রাঙামাটির কুতুকছড়িতে আগুনে দোকান বসতঘর পুড়ে ছাই

জেলার শ্রেষ্ঠ রোভার স্কাউট শিক্ষক দুলাল হোসেন

হাতি সংরক্ষণে উদ্যোগ নিতে হবে-ডিসি মিজানুর রহমান

শারদীয় দুর্গাপূজায় লংগদু জোনের আর্থিক সহায়তা

বাঙ্গালহালিয়ায় কাপ্তাই তথ্য অফিসের উন্মুক্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত 

এখনো কাপ্তাই বাঁধের পানি ছাড়া হয় নাই / সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পানি ছাড়ার গুজব

বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের আয়োজনে কাপ্তাইয়ে বই বিতরণ ও কুইজ প্রতিযোগিতা

খাগড়াছড়িতে চার সেরা খেলোয়াড়কে উপহাহার দিলেন রিজিয়ন কমান্ডার গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ

পাহাড়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রচুর উন্নয়ন করেছেন শেখ হাসিনা-দীপংকর তালুকদার এমপি

%d bloggers like this: