রবিবার , ১২ জুন ২০২২ | ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

ইউপিডিএফের ৮৭ দফায় যা আছে

প্রতিবেদক
হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
জুন ১২, ২০২২ ১১:১৯ পূর্বাহ্ণ

দেশের সংবিধান সংশোধন, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ-তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ আইন সংস্কার, পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটিতে ইউপিডিএফের প্রতিনিধি রাখা, পার্বত্য চট্টগ্রামকে সংরক্ষিত অঞ্চল ঘোষণা, অস্থায়ী বাঙালীদের অন্যত্র পুনর্বাসন করাসহ ৮৭ দফা দাবী সরকারের কাছে পাঠিয়েছে পার্বত্য চুক্তি বিরোধী সংগঠন হিসেবে পরিচিতি পাওয়া পার্বত্য আঞ্চলিক দল ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)।

গত ৯ জুন খাগড়াছড়ির পানছড়ির বড় কলক এলাকায় অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর এমদাদুল ইসলামের কাছে এ দাবীনামা পেশ করেন দলটির অন্যতম সদস্য উজ্জল স্মৃতি চাকমা।

এ দাবী পেশ করার পর বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে পাহাড়ের আঞ্চলিক রাজনীতি। চলছে দলটির কর্মকান্ড নিয়ে নানান আলোচনা সমালোচনা। প্রায় ৭ বছর ধরে চলা যুদ্ধ বিরতির অবসান ঘটিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় মুল ইউপিডিএফ ও মুল জেএসএস।

গত ১১ জুন সকালে সংঘর্ষে জড়ায় চুক্তি সম্পাদনকারী দল জেএসএস ও ইউপিডিএফ। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো ধারণা করছে জনসংহতির সমিতির সাথে কোন আলোচনা না করে চুক্তিকে বিকৃতি করায় ইউপিডিএফের উপর  ক্ষেপেছে জেএসএস। এজন্য ইউপিডিএফ দাবী পেশ করার ১ দিন পর ইউপিডিএফের ঘাটিতে আক্রমণ করে জেএসএস। পানছড়ির হরান সিং পাড়ায় ৪ জন ইউপিডিএফ কর্মী নিহতের খবর শুনা গেলেও এর সত্যতা মিলেনি।

এ দাবীনামাকে  ৮টি ভাগে ভাগ করে ইউপিডিএফ। এগুলো হল; ১. সাংবিধানিক ব্যবস্থা, ২. সাংবিধানিক আইন ব্যতিত অন্যান্য কতিপয় আইনের রহিতকরণ ও সংশোধন, ৩. সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা, ৪. পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইন ১৯৯৮ সংস্কার, ৫. পার্বত্য জেলা পরিষদ আইনসমূহ সংস্কার, ৬. পুলিশ বাহিনী ও প্রশাসন, ৭. পুনর্বাসন, মামলা প্রত্যাহারসহ অন্যান্য  বিষয় এবং ৮. চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি ও চুক্তি বলবৎকরণ।

সাংবিধানিক ব্যবস্থা’

এর মধ্যে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১ সংশোধন করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে প্রশাসনিক মর্যাদা, অনুচ্ছেদ ৩ সংশোধন করে পাহাড়ি জাতিসত্তাসমূহের ভাষা, অনুচ্ছেদ ৬(২) নাগরিকগণের পরিচয়, অনুচ্ছেদ ১৩ সমষ্টিগত মালিকানা, অনুচ্ছেদ ১৪ সংশোধন পাহাড়ি জাতিসত্তার শোষণ হইতে মুক্তি, অনুচ্ছেদ জাতীয় সংস্কৃতি, অনুচ্ছেদ ২৩ ক পাহাড়ি জাতিসত্তাসহ স্বল্প জনসংখ্যার জাতিসমূহের সংস্কৃতি, অনুচ্ছেদ ২৮(৪) পাহাড়ি জাতিসত্তাসহ স্বল্প জনসংখ্যার জাতিসমূহের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান প্রণয়ন, অনুচ্ছেদ ২৯ (৩) পাহাড়ি জাতিসত্তাসহ স্বল্প জনসংখ্যার জাতিসত্বাসমূহের প্রজাতন্ত্রের কর্মে উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব লাভ, অনুচ্ছেদ ৩৬ পাহাড়ি জাতিসত্তাসহ স্বল্প জনসংখ্যার জাতিসত্তাসমূহের সুরক্ষার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের ক্ষমতা সংরক্ষণ, অনুচ্ছেদ ৬৫ সংশোধন করে পাহাড়ি জাতিসত্তার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামের সংসদীয় আসন সংরক্ষণ, নতুন অষ্টম তফসিল সংযোজন করে পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রশাসনের বিশেষ আইন সংরক্ষণ এবং অনুচ্ছেদ ১৪২ সংযোজন করে পার্বত্য চট্টগ্রাম সম্পর্কিত সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জনগণের মতামত গ্রহণ।

 সাংবিধানিক আইন ব্যতিত অন্যান্য কতিপয় আইনের রহিতকরণ ও সংশোধন

এর মধ্যে রয়েছে পার্বত্য জেলাসমূহে ১৯৮৯ (১৯৮৯ সনের ১৬ নং আইন বিলুপ্তি, পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন ১৯০০ এর ধারা নং ৩,৪,৭,১৭,১৮,২০ বিধি নং ৩৪, ৩৪ বি, ৩৪ সি, ৩৮,৩৯,৪০,৫০,৫১ এবং ৫২, ১৯৫৮ সালের  চিটাগং  হিল ট্রাক্ট ল্যান্ড একুইজিশন রেগুলেশন সেকশন ৪ (২) সংশোধন, পার্বত্য চট্টগ্রাম ভুমি খতিয়ান অধ্যাদেশ ১৯৮৫ বাতিল, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড আইন ২০১৪ সংশোধন, পুলিশ এ্যাক্ট ১৮৬১ সংশোধন এবং ফরেস্ট এ্যাক্ট ১৯২৭ সংশোধন।

 সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা

এর মধ্যে রয়েছে সংবিধানের ৩৬ অনুচ্ছেদ বলে পার্বত্য চট্টগ্রামকে সংরক্ষিত এলাকা ঘোষণা করা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইন ১৯৯৮ সংস্কার

এর মধ্যে রয়েছে উপজাতি শব্দের পরিবর্তে পাহাড়ি শব্দ প্রতিস্থাপন করা, ধারা ৫ এর উপধারা ১ এর সংশোধন করে পরিষদের গঠন,  ৩ এর জাতিসত্তা ভিত্তিক সদস্যদের বন্টন, ৫ এর সংশোধন করে সংরক্ষিত নারী আসন বন্টন,  ৫ এর সংযোজন করে সার্কেল চীফদের সভায় যোগদান, ধারা ৬ এর উপধারা ১,২ সংশোধন করে চেয়ারম্যান ও অন্যান্য সদস্যদের নির্বাচন, ধারা ৪৫ উপধারা ১ সংশোধন করে বিধি প্রনয়ন, ধারা ৪৬ এর উপধারা ২ প্রবিধান প্রণয়ন, ধারা ৫২ উপধারা ১ ও ২ সংশোধন করে অসুবিধা দুরীকরণ, ধারা ৫৩ উপধারা ১,২ সংশোধন করে আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে পরিষদের সহিত আলোচনা এবং সংবিধানের ৬৫(১) অনুচ্ছেদ বলে বিধি প্রনয়নের ক্ষমতা অর্পন করা।

 পার্বত্য জেলা পরিষদ আইনসমূহ সংস্কার

এর মধ্যে রয়েছে উপজাতি শব্দের পরিবর্তে পাহাড়ি এবং অউপজাতি পরিবর্তে অপাহাড়ি প্রতিস্থাপন করা, রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ আইনের ধারা ৪ এর উপধারা ১ সংশোধন করে পরিষদ গঠন সাধারণ সদস্য ৩০ নারী সদস্য ১০ করা, রাঙামাটি জেলা পরিষদ আইনের ৪ ধারার উপধারা ৩ বিলুপ্ত করা, রাঙামাটি জেলা পরিষদ আইনের ৪ ধারার উপধারা ৪ সংশোধন করে চেয়ারম্যান পাহাড়ি ভোটারদের দ্বারা নির্বাচিত হবেন। আইনের ৪ ধারার উপধারা ৪ক সংশোধন করে স্ব স্ব জাতিসত্বা কর্তৃক সদস্যদের নির্বাচিত হবেন। ধারা ৯ সংশোধন করে চেয়ারম্যানের উপমন্ত্রী মর্যাদা দেওয়া, ধারা ১২ এর উপধারা ১ সংশোধন করে চেয়ারম্যান অপসারণ, ধারা ১৬ক উপধারা ২ সংশোধন করে অর্ন্তবর্তীকালীন পরিষদ গঠনে আঞ্চলিক পরিষদ ও সার্কেল চীফদের পরামর্শ গ্রহণ, ধারা ২৬ সংশোধন করে সার্কেল চীফদের সভায় যোগদান, ধারা ৬৪ এর উপধারা ১খ,১গ  সংযুক্তি করে ভূমি সংক্রান্ত বিশেষ বিধান রাখা, ধারা ৬৭ সংশোধন করে পরিষদ ও সরকারী কার্যাবলীর সমন্বয় সাধন, ধারা ৬৮ উপধারা ১ সংযোজন করে বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা, ধারা ৬৮ এরউপধারা ২চ, ২ছ সংযুক্তি করে পরিষদ ও ডেপুটি কমিশনারের মধ্যে সমন্বয় সভার আহবান ও অনুষ্ঠান পদ্ধতি রাখা, ধারা ৬৯ এর উপধারা ২ ন সংশোধন করে মদ, মাদকদ্রব্য, জুয়া ও জুয়া জাতীয় খেলা যুক্তকরণ, ধারা ৭২ এর উপধারা ৪ এর নতুন উপধারা সংযোজন করে নোটিশ এবং উহা জারীকরণ করা।

 পুলিশ বাহিনী, প্রশাসন

এর মধ্যে রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রামের  বিশেষ পুলিশ বাহিনী গঠন, আনসার ও ভিডিপিতে পাহাড়িদের মধ্যে থেকে ৭০% নিয়োগ, পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রশাসনিক কর্মকর্তার মধ্যে ৭৫ পাহাড়িদের মধ্যে থেকে নিয়োজিত রাখা।

পুনর্বাসন, মামলা প্রত্যাহারসহ অন্যান্যর মধ্যে রয়েছে;

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি ১৯৯৭ বাস্তবায়নে সময়সীমা নির্ধারণ করা, আভ্যন্তরী উদ্ভাস্তুর তালিকা থেকে অপাহাড়িদের বাদ দিয়ে বহিরাগত অভিবাসী হিসেবে তাদের তালিকাভুক্ত করে পাহাড়িদের আভ্যন্তরীণ উদ্ভাস্তুদের পুনর্বাসন, ১৯৮৪-৮৫ সালে ভারত প্রত্যাগত শরনার্থীদেরসহ তালিকাভুক্ত শরনার্থীদের পুনর্বাসন করা, সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচিতে তালিকাভুক্ত আভ্যন্তরীণ উদ্ভাস্তুদের অন্তর্ভুক্ত করা, পার্বত্য চট্টগ্রামে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করা, পার্বত্য চট্টগ্রামে নিরাপত্তা বাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন পর্যটন ও উন্নয়ন কার্যক্রমের ফলে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপুরণ প্রদান করা, নিরাপত্তা বাহিনী ক্যাম্প স্থাপনের পুর্বে স্থানীয়দের সম্মতি গ্রহণ, পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের রায়ে ক্ষতিগ্রস্ত অপাহাদি  অবাসিন্দাদের সমতলে ও পাহাড়ি-অপাহাড়ি স্থায়ী বাসিন্দাদের পার্বত্য চট্টগ্রামে পুনর্বসান, সীমান্তরক্ষী বাহিনী ক্যাম্প ও তিন জেলা সদরে তিনটি এবং আলীকদম, রুমা ও দিঘীনালায় অবস্থিত স্থায়ী সেনানিবাস ব্যতীত সামরিক বাহিনী, আনসার, গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সকল অস্থায়ী ক্যাম্প প্রত্যাহার, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্টের পর বহিরাগত বাঙালি পরিবারকে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে অন্যত্র পুনর্বাসন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বন পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র্যর উপর ক্ষতিতর প্রভাব সৃষ্টিকারী প্রকল্প গ্রহণ থেকে বিরত থাকা, খনিজ সম্পদের দুই তৃতীয়াংশ জেলা পরিষদের প্রাপ্য, রাবার প্লান্টেশনের জন্য জমি বরাদ্ধ শর্ত ভঙ্গকারীদের ইজারা বাতিল, ধর্ষণ যৌন সহিংসতা বন্ধের লক্ষ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন, পার্বত্য চট্টগ্রামে সংগঠিত গণহত্যাসহ বিভিন্ন গণহত্যার বিচারের উদ্দেশ্যে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন, আঞ্চলিক পরিষদ ও জেলা পরিষদের বার্ষিক উন্নয়ন বাজেট পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ বরাদ্ধ ও তিন সার্কেল এবং তিন সার্কেল চীফের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তাদের আর্থিক সম্মানী ভাতার পরিমাণ বৃদ্ধি, অধিকতর অনগ্রসর জাতিসত্তার জন্য স্বল্প মেয়াদী, মধ্যমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী বিশেষ প্রকল্প বা কর্মসূচি গ্রহণ, পাহাড়িদের বৃহত্তম সামাজিক উৎসব বৈসাবী উপলক্ষে তিন দিনের সরকারী ছুটি ঘোষণা, পাহাড়িদের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৫% কোটা ব্যবস্থা পুন:প্রবর্তন, ভোকেশনাল ও টেকনিকেল স্কুল  এবং কলেজ স্থাপনের ব্যবস্থাসহ এসব প্রতিষ্ঠানে ৭০% স্টাফ পাহাড়িদের মধ্যে থেকে নিয়োগ, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধিসহ এসব প্রতিষ্ঠানে ৭০% স্টাফ পাহাড়িদের মধ্যে থেকে নিয়োগ, জাতিসত্তা অধ্যয়ন ও গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপন ও পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের বিদেশে অধ্যয়নের বন্দোবস্ত করা, ইউপিডিএফ ও তার সহযোগী সংগঠনসমূহের সদস্য ও সমর্থকদের বিভিন্ন থানায় দায়ের করা ও বিচারাধীন মামলা, জারী করা হুলিয়া বা গ্রেফতারী পরোয়ানা প্রত্যাহার, ইউপিডিএফ ও তার সহযোগী সংগঠনের যে সকল সদস্য সমর্থক নিহত হয়েছে তাদের প্রত্যক পরিবারকে ক্ষতিপুরণ প্রদান, বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগীতা লাভের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নিকট যৌথভাবে লিখিত আহবান।

 চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি ও চুক্তি বলবৎকরণ

এর মধ্যে যা আছে সেগুলো হল; পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন কমিটি গঠন, কমিটিতে থাকবে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী অথবা তার প্রতিনিধি,  চট্টগ্রামস্থ ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি অথবা তার প্রতিনিধি, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান অথবা তার প্রতিনিধি, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানগণ, তিন সাকের্ল প্রধানগণ এবং ইউপিডিএফের প্রতিনিধি, কমিটির টার্মস অব রেফারেন্স এবং রুলস অব নপ্রসিকিউর নির্ধারণ, চুক্তি বাস্তবায়নে বিঘ্ন ঘটলে আদালতের দিক নির্দেশনা গ্রহণ এবং সম্পাদনীয় সকল বিষয় সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত চুক্তি বলবৎ থাকবে। ৬৬ পৃষ্ঠার সংবলিত ৮৭ দফা দাবীনামার যুক্তিও তুলে ধরেছে ইউপিডিএফ।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত
%d bloggers like this: