মঙ্গলবার , ৩ জুন ২০২৫ | ২৪শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটিতে আখ চাষের ওপর দিনব্যাপী সেমিনার অনুষ্ঠিত

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি
জুন ৩, ২০২৫ ৬:৪১ অপরাহ্ণ

রাঙামাটিতে আখ চাষের ওপর দিনব্যাপী সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার শহরের পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান কার্যালয়ের কর্ণফুলী সম্মেলন কক্ষে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বাস্তবায়নাধীন ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ইক্ষু, সাথী ফসল, গুড় উৎপাদনের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক দিনব্যাপী এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন প্রকল্প পরিচালক জাহিদ ইকবাল। সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন এ বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) অনুপ কুমার চাকমা। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জোবাইদা আক্তার, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের রাঙামাটি অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক নাসিম হায়দার, উপপরিচালক মো. মনিরুজ্জামান, রাঙামাটি কৃষি ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মো. একরাম উদ্দিন প্রমুখ।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরামর্শক কৃষিবিদ ধনেশ^র তঞ্চঙ্গ্যা। এ সময় রাঙামাটি সিভিল সার্জন ডা. নূয়েন খীসা, রাঙামাটি হর্টিকালচার বিভাগের উপপরিচালক আপ্রæ মারমা, কৃষিবিদ দিবাকর চাকমা, রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেল, সম্পাদক আনোয়ার-আল হক, রাঙামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমা, রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলার আখ চাষি পদ্ম কুমার তঞ্চঙ্গ্যা, নানিয়ারচরের আখ চাষি মো. কামাল হোসেনসহ অন্যরা উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।

সেমিনারে বলা হয়, ইক্ষু পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে একটি নতুন অর্থকরী ফসল। কৃষির সার্বিক বিবেচনায় এ অঞ্চলে ইক্ষু চাষ অত্যন্ত সম্ভাবনাময় ও লাভজনক হয়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড পরিচালিত প্রকল্পে এ সম্ভাবনা উঠে আসে। প্রকল্পে যাদের এক বিঘা জমি আছে তাদেরকে সুবিধাভোগী করা হয়েছে। এছাড়া বসতবাড়ির আঙ্গিনায় যাদের পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে তাদেরকেও প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে। প্রতিবিঘা জমিতে ইক্ষু চাষাবাদে আয় এসছে গড়ে ২ লাখ টাকা। এতে ব্যয় হয় ৬৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি ২০২১ সালে শুরু হয়ে শেষ হচ্ছে চলতি জুনে। তবে এটির সম্প্রসারণে মন্ত্রণালয়ে আবারও প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পে ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও এ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৮ কোটি টাকা।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বাঙ্গালহালিয়া টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বাঘাইছড়িতে শেখ কামাল আন্তঃস্কুল মাদ্রাসা অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগীতার সমাপনী 

আটকে পড়া অজগর কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে অবমুক্ত

নানা আয়োজনে বান্দরবানে ঢাকা পোস্টের বর্ষপুর্তি উদযাপন

নাব্যসংকটে বন্ধ লঞ্চ চলাচল, ভোগান্তিতে ৬ উপজেলার মানুষ

সাজেকে পর্যটকবাহী জীপ উল্টে এবার ৪ পর্যটক আহত

ওয়াগ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবনির্মিত একাডেমিক ভবন উদ্বোধন

রাঙামাটিতে ফুটপাত উচ্ছেদ অভিযানে পুলিশের এ্যাকশন

উপজেলা আওয়ামীলীগের সংবাদ সম্মেলনে দাবি / পানছড়ির আবু তাহের শিবির কর্মী ছিলো !

পাহাড়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মরিয়া বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতা এড.দীপেন দেওয়ান

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: