বৃহস্পতিবার , ২৭ নভেম্বর ২০২৫ | ১২ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

চন্দনাইশের বরমাই জরাজীর্ণ ঘরে চার সদস্যের পরিবারের মানবেতর জীবন

প্রতিবেদক
মোহাম্মদ ওমরফারুক, চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম
নভেম্বর ২৭, ২০২৫ ১০:০৭ অপরাহ্ণ

ঘরের ওপর টিনের এক চালা বাঁশ দিয়ে চাপা দেওয়া। চার পাশে বাঁশের বেড়া ও পলিথিনে মোড়ানো। এই ঘরে স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে বসবাস করেন দিনমজুর সুকুমার দেব। মাথা গোঁজার ঠিকানা পৈত্রিক ভিটার ছোট এই ঘরটি। জরাজীর্ণ, ভাঙা ও ঝুঁকিপূর্ণ ঘরটিতে মানবেতর জীবনযাপন করছে পরিবারটি। রোদে শুকিয়ে আর বৃষ্টিতে ভিজে আতঙ্ক নিয়ে তারা বসবাস করেন ওই ভাঙা ঘরে। বৃষ্টি পড়লে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যায়।

সুকুমার দেব দক্ষিণ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার ৫নং বরমা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়াড বাইনজুরী গ্রামের মাহজন পাড়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি মৃত সাধন দেব এর ছেলে। সরেজমিনে তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, তার ঘরটি দীর্ঘ অনেক বছর যাবত জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে রয়েছে। অসহায় পরিবারটির পাশে কেউই নেই। ছোট্ট একটি ঘরে এলোমেলো পুরনো কাপড়-চোপড়। ঘরের এককোণে চুলা, আর চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পাতিল। এসব নিয়েই তাদের সংসার। সামান্য অর্থ দিয়ে কখনো খেয়ে আবার কখনো না খেয়েই কোন মতে চলছে চার সদস্যের সংসার।

সুকুমার বলেন, স্ত্রী-সন্তান নিয়ে টানাপড়েনের মধ্যে সংসার চলছে। আয়-উপার্জন কম তাই এই ঘরেই কোন মতে বসবাস করছি। যদি সরকারিভাবে একটা ঘর করে দিত তাহলে একটু শান্তিতে থাকতে পারতাম।

সুকুমারের স্ত্রী সপ্না বলেন, সন্তানদের নিয়ে খুব কষ্ট করে জীবন চলছে। ঘরে থাকার মতো কোনো পরিবেশ নেই। সামান্য বৃষ্টি হলেই ঘরের ওপরের ছাউনি থেকে পানি পড়ে, ঘরের ভেতরের সব কিছু ভিজে যায়। স্বামীর উপার্জন কম, তাই ভালো একটা ঘর বাঁধতে পারছি না। কত মানুষ কত সুযোগ-সুবিধা পায় আমরা কিছুই পাবনা।

তাদের ঘরটি জরাজীর্ণ হওয়াই বর্তমানে তারা থাকেন অন্যের জমিতে জরার্জর্ণ একটি ঘরে। অভাবের সংসারে এখন দিশেহারা সুকুমার-স্বপ্না দম্পতি, সামান্য কিছু জায়গা থাকলে ও নতুন ঘর তুলবেন সেই সামর্থ্য নেই পরিবারটির। এ বিষয়ে সপ্না দেব জানান, আমার বিয়ের পরেই দরিদ্র পরিবারে হাতাশা লেগে রয়েছে। তিনি আরো বলেন আমি যাতে একটা ঘর নির্মাণ করতে পারিমত দেশ ও প্রভাসে সকলের কাছে সহযোগিতা কামনা করি। এবং আমার অসহায় পরিবারের প্রতি সকলের সুদৃষ্টি কামনা করি।

এই বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য মধুসুধন দত্ত এর সাথে মুটোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, সুকুমার কে বিজিডি ও টিসিবি কার্ড করে দেওয়া হয়েছে। তবে সুকুমার দেব গরিব মানুষ তার জন্য তার বসতবিটাই একটি ঘর খুবই প্রয়োজন।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বিজুতে বন্ধুদের সাথে বেড়ানো হল না মৈত্রী চাকমার

শিশুদের কান ধরিয়ে ওঠবস, কলাবাগান থানার ৪ পুলিশ সদস্য প্রত্যাহার

পিআর পদ্ধতি ও গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে রাঙামাটিতে জামায়াতে ইসলামির মানববন্ধন

নানিয়ারচরে প্রধানমন্ত্রীর ঘর পেল ১১ পরিবার

নানিয়ারচরে সুজনের মতবিনিময় ও পরিচিতি সভা

বান্দরবানে বিএনপি দুইগ্রুপের মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

আবর্জনায় দুর্ভোগ: কাপ্তাই, রাজস্থলী ও বিলাইছড়িতে নষ্ট হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য

কাপ্তাই থেকে দেশীয় তৈরী চোলাই মদ পাচারকালে দুইজন আটক, অটোরিক্সা জব্দ

কাপ্তাইয়ে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে জেলা পরিষদের অর্থ বিতরণ

কাপ্তাইয়ে বিভিন্ন মন্দির পরিদর্শনে ওসি

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: