খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলা হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদের বিরুদ্ধে স্বরযন্ত্র হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন কর্মকর্তা মাসুম ভূঁইয়া’ নিজেই।
খোঁজ নিয়ে জানাযায়, গত ১৫ আগষ্ট দীঘিনালা উপজেলা হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ মাসুম ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন হর্টিকালচার সেন্টারের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা।
এদিকে, দীঘিনালা উপজেলা হর্টিকালচার সেন্টারের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা আক্তার হেসেন জানান, আমাদের সহকর্মী ওপেন ত্রিপুরা ও সীমান্ত চাকমার নেতৃত্ব আমরা ২১ জন কর্মচারী অংশগ্রহণ করি। তিনি বিভিন্ন অনিয়ম করেছেন। তাই আমরা প্রতিবাদে বিক্ষোভ করি।
এ-ই বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা হর্টিকালচারের উদ্যানতত্ত্ববিদ মাসুম ভূঁইয়াকে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমার বিরুদ্ধে তারা কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দেখাতে পারেনি। আমি অনিয়ম করলে সকল কর্মচারী আমার বিরুদ্ধে উপ-পরিচালক বরাবর অভিযোগ দায়ের করার কথা তারা তাও করেনি। তারা নিয়মিত অফিস ফাঁকি দেওয়া। অনুপস্থিত থাকলে জোর করে উপস্থিতি আছে মর্মে হাজিরা খাতা স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা এসব বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করি।
তিনি আরো জানান, অপেন ত্রিপুরা, সীমান্ত চাকমা,আকতার হোসেন অফিসের কোয়ার্টার এ দীর্ঘ কয়েকটি বছর ধরে থাকছে। কিন্তু সরকারের নিয়নীতি না মেনে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আসছে। ফলে সরকার অনেক টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে। অথচ কোয়ার্টার এ ভাড়া না দিয়ে থাকা আইনের পরিপন্থী। এ-সব বিষয়ে গুলোর কারনেই সরকার পতনের সুযোগ ব্যবহার করে। আমার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেন, এবং বিকেলে অফিসে প্রবেশের পর আমাকে হর্টিকালচারে থাকলে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। আমি অনিয়ম করে থাকলে আমার বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিবে। এসময় তিনি অভিযোগ করে বলেন। এই হর্টিকালচার সেন্টারের প্রাচীর করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে স্থানীয়দের রোষানলে পড়ি। সে সময় প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর সহযোগীতা নিয়ে হর্টিকালচার প্রচীর কাজ সম্পূর্ণ করি।