রাঙামাটি পার্বত্য জেলার লংগদু উপজেলার বাসিন্দা বাবুল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিসে ভুগছেন। বর্তমানে তিনি রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আর্থিক সংকটের কারণে তিনি সঠিকভাবে চিকিৎসা নিতে পারছিলেন না।
বাবুল মিয়ার অসহায় অবস্থার খবর পেয়ে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ রাঙামাটি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ তার পাশে দাঁড়ান। সংগঠনের সভাপতি মো. ইমাম হোসাইন ইমু ও সাধারণ সম্পাদক রবিউল আওয়ালের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ বাবুল মিয়ার খোঁজখবর নেন এবং তাকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুব অধিকার পরিষদের সংগঠক শাখাওয়াত হোসেনসহ সংগঠনের আরও নেতৃবৃন্দ। তারা হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে রোগীর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
ছাত্র অধিকার পরিষদ রাঙামাটি জেলা শাখার সভাপতি মো. ইমাম হোসাইন ইমু বলেন, আমরা সমাজের অবহেলিত ও অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চাই। বাবুল মিয়ার চিকিৎসার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদেরও আহ্বান জানাচ্ছি তারা যেন এগিয়ে আসেন এই অসহায় মানুষটির পাশে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাবুল মিয়ার চিকিৎসা সহযোগিতায় আগ্রহীরা সরাসরি পরিবারের সঙ্গে বা সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবেন। রাঙামাটি পার্বত্য জেলার লংগদু উপজেলার বাসিন্দা বাবুল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিসে ভুগছেন। বর্তমানে তিনি রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আর্থিক সংকটের কারণে তিনি সঠিকভাবে চিকিৎসা নিতে পারছিলেন না।
বাবুল মিয়ার অসহায় অবস্থার খবর পেয়ে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ রাঙামাটি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ তার পাশে দাঁড়ান। সংগঠনের সভাপতি মো. ইমাম হোসাইন ইমু ও সাধারণ সম্পাদক রবিউল আওয়ালের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ বাবুল মিয়ার খোঁজখবর নেন এবং তাকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুব অধিকার পরিষদের সংগঠক শাখাওয়াত হোসেনসহ সংগঠনের আরও নেতৃবৃন্দ। তারা হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে রোগীর চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। ছাত্র অধিকার পরিষদ রাঙামাটি জেলা শাখার সভাপতি মো. ইমাম হোসাইন ইমু বলেন,
আমরা সমাজের অবহেলিত ও অসহায় মানুষের পাশে থাকতে চাই। বাবুল মিয়ার চিকিৎসার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। একই সঙ্গে সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদেরও আহ্বান জানাচ্ছি তারা যেন এগিয়ে আসেন এই অসহায় মানুষটির পাশে। সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বাবুল মিয়ার চিকিৎসা সহযোগিতায় আগ্রহীরা সরাসরি পরিবারের সঙ্গে বা সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবেন।