সোমবার , ২২ মে ২০২৩ | ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটির বরকলের ২৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা এখনো বই পায়নি

প্রতিবেদক
হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
মে ২২, ২০২৩ ২:১১ অপরাহ্ণ

রাঙামাটির বরকল উপজেলার ২৩টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এখনো বই পায়নি। এসব বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায ৯ শ।
সরেজমিনে এর সত্যতা পাওয়া গেছে। কবে বই পাবে তারও সঠিক কোন তথ্য দিতে পারেনি বরকল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস।
বই বঞ্চিত বিদ্যালয়গুলো হল; জাক্কোবাজেই বেপ্রাবি, রামছড়া বেপ্রাবি, রদংহাবা বেপ্রাবি, পুলছড়া বেপ্রাবি, চুমোচুমি বেপ্রাবি, বড় হরিনা মুখ বেপ্রাবি, কুদুছড়া বেপ্রাবি, নোয়াপাড়া বেপ্রাবি, কুসুম ছড়ি দোসরি পাড়া বেপ্রাবি, রংগাছছড়ি বেপ্রাবি, বাকছড়ি বেপ্রাবি, জুংছড়া বেপ্রাবি, বামে ভূষনছড়া বেপ্রাবি, বাজেইছড়া বেপ্রাবি, মারিশ্যাছড়া বেপ্রাবি, নোয়াপাড়া বেপ্রাবি (বড় হরিনা), তাগলক বাগ বেপ্রাবি, মরাঠেগা বেপ্রাবি, তেলখনি ছড়া বেপ্রাবি, পেরাছড়া বেপ্রাবি, ঠেগা গুইছড়ি বেপ্রাবি, রামুক্যাছড়ি বেপ্রাবি, এবং জারুলছরি বেপ্রাবি।
সরেজমিনে দেখা যায় উল্লেখিত ২৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে বামে ভুষণছড়া বে.প্রা. বিদ্যালয় ছাড়া বাকী ২২টি এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই।


বরকল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের এক কর্মকর্তা বলেন, এ ২৩ টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে থেকে ৮টি বিদ্যালয় সুবর্নভূমি ফাউন্ডেশন নামে একটি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার সহায়তায় পরিচালিত হচ্ছে। বাকীগুলো জনগণের চাঁদার টাকা চলছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার একটু আন্তরিক হলে এ সমস্যা দেখা দিত না। এসব কাজগুলো করে শিক্ষা অফিসের হিসাব সহকারী ও কাম কম্পিউটার উদয়ন চাকমা। আমাদের কোন কথা শুনে না। সে ইউইও (উপজেলা এডুকেসন অফিসার) ছাড়া কাউকে পাত্তা দেয় না।

সুবর্নভূমি ফাউন্ডেশনের কো-অর্ডিনেটর মানবাশীষ চাকমা বলেন, আমাদের ৮টি বিদ্যালয়ে ৩৩৮ জন শিক্ষার্থী আছে। আমরা শুরু থেকে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে বইয়ের চাহিদা দিয়েছি। কিন্তু আমাদের বই দেয়া হয়নি। আমাদের ৮ স্কুলে শিশু শ্রেণী থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত সর্বমোট ১৬৭৬টি বইয়ের চাহিদা ছিল টি। দেয়া হয় মাত্র ৫০৪টি।
রামছড়ি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক অনিল চাকমা বলেন, নতুন বইয়ে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। নতুন পাঠ সংযোজন করা হয়েছে। বই না পাওয়ায় আমার স্কুলের শিক্ষার্থীরা তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আমরা অনেকবার যোগাযোগ করেছি উপজেলা শিক্ষা অফিসে। কিন্তু আমাদের কথার কোন পাত্তা দেয়নি শিক্ষা অফিস।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুস সালাম বলেন, এক সময় ম্যানুয়েলি বইয়ের চাহিদা নেয়া হত। গত বছর থেকে অনলাইনে বইয়ের চাহিদা নেয়া হচ্ছে। যেটাকে পিইএমইএস (প্রাইমারী এডুকেসন ম্যানেজেমন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম) বলা হয়। তাগাদা দেওয়ার পরও এ অনুযায়ী বেসরকারী বিদ্যালয়গুলো ফরম পুরণ করেনি। ফলে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। আমরা স্কুলগুলোতে বই পাঠানোর চেষ্টা করছি ।
তিনি বলেন আগামী বছরের জন্য এ সমসা সৃষ্টি হবে না। এ বছর সর্বমোট ১৮শ সেট নতুন বইয়ের চাহিদা পাঠিয়েছি। এ বছরের চেয়ে দ্বিগুণ বইয়ের চাহিদা দেয়া হয়েছে।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

লংগদুতে বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্সে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

কল্পনা অপহরণ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের নারাজির শুনানী অনুষ্ঠিত ; আদেশ দেননি আদালত

বাঘাইছড়িতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ বিতরণ

বিলাইছড়িতে কাপ্তাই তথ্য অফিসের উন্মুক্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত 

কাপ্তাইয়ে ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের নতুন উদ্ভাবনীতে মুগ্ধতা ছড়াল

রাঙামাটিতে বঙ্গবন্ধু গবেষণা কেন্দ্র ও পাঠাগারের উদ্বোধন

রাঙামাটিতে ট্রাক সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে সিএনজি চালক গুরুতর আহত

কাপ্তাই সেনা জোনের আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন

রান্নাঘরের চুলার আগুনে পুড়েছে বসতঘর

লংগদুতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে পুলিশের জনসচেতনতা সভা

%d bloggers like this: