বুধবার , ১০ মে ২০২৩ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

বিদ্যালয়ের মাঠ জুড়ে ইটের খোয়া কংক্রিট বালুর স্তুপ

প্রতিবেদক
প্রতিনিধি, দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি
মে ১০, ২০২৩ ৫:১০ অপরাহ্ণ

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে দুই মাস ধরে সড়কের কাজে ব্যবহৃত ইটের খোয়া, বালু ও কংক্রিট স্তুপ করে রাখা হয়েছে।

স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীন জামতলীতে একটি সড়ক নির্মাণের জন্য এসব মালামাল রাখা হয়েছে।

বিদ্যালয়ের মাঠে মালামাল স্তুপ করে রাখায় শিক্ষার্থীদের  খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেছে।

বুধবার উপজেলার ভৈরফা নয়াপাড়া’র সুধীর মেম্বার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়টির মাঠ জুড়ে বালু ও ইটের খোয়া, কংক্রিটের স্তুপ করে রাখা হয়েছে। বিদ্যালয় থেকে দুইশ গজ আগে সড়ক নির্মাণের কাজ চলছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নির্মাণধীণ সড়কের ইট তুলে বিদ্যালয়ের মাঠে নিয়ে ইটের খোয়া ও কংক্রিট ভেঙে স্তুপ করে রেখেছে ঠিকাদার মো. হায়দার।

ইটের খোয়া, কংক্রিট ভাঙা শেষে কংক্রিটের পাশাপাশি বালু এনেও স্তুপ করে রেখেছেন তিনি।

এ সময় বিদ্যালয়টির চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী কৃষ্টিনা ত্রিপুরা ও রুমি ত্রিপুরা বলে, দুইমাস ধরে বিদ্যালয়ের মাঠে বালু ও কংক্রিট স্তুপ করে রাখায় তারা খেলাধুলা করতে পারছে না। যত তাড়াতাড়ি এগুলো তুলে নিয়ে যাওয়া হলে আমরা মাঠে খেলাধুলা করতে পারব।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অবিভাবক বলেন, প্রতিবাদ করলে তাদের সন্তানদের ওপর এর প্রভাব পড়তে পারে, সেই ভয়ে চুপ করে আছেন তারা।

এ সময় বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক বাণীভুষণ ত্রিপুরাকে উপস্থিত পাওয়া যায়নি।

জানতে চাইলে বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষক শিউলী ত্রিপুরা বলেন, পাকা রাস্তা পাওয়ার স্বার্থে মাঠে সড়ক নির্মাণের মালামাল রাখতে দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মাঠে ঠিক হতে অনেকদিন সময় লাগবে।  মাঠে সহজে ঘাস উঠবেনা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদার মো. হায়দার বলেন, ‘আমি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই মাঠে বালু ও কংক্রিট রেখেছি। কয়েকদিনের মধ্যে মাঠ থেকে আমার মালামাল সরিয়ে নেব।’

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

%d bloggers like this: