জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাঙামাটিতে চিত্রাংকন প্রতিযোগীতা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার সকালে রাঙামাটি প্রতিবন্ধী স্কুল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের উদ্যোগে প্রতিবন্ধী স্কুল এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
জেলা প্রশাসক বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দেখেছিলেন দুঃখী মানুষের মূখে হাসি ফুটানো। তাই সোনার বাংলা গড়ার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানন্তী শেখ হাসিনা। তিনি আরো বলেন, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের এগিয়ে নিতে সরকার কাজ করছে। প্রতিবন্ধী শিশুদের মেধা শক্তিকে কাজ লাগিয়ে দেশের মূলশ্রোত দ্বারা সম্পৃক্ত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
প্রতিবন্ধীরা দেশের বোঝা নয়, তারা একদিন দেশের সম্পদ হবে।
জেলা প্রশাসক বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন দেখেছিলেন দুঃখী মানুষের মূখে হাসি ফুটানো। তাই সোনার বাংলা গড়ার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানন্তী শেখ হাসিনা। তিনি আরো বলেন, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের এগিয়ে নিতে সরকার কাজ করছে। প্রতিবন্ধী শিশুদের মেধা শক্তিকে কাজ লাগিয়ে দেশের মূলশ্রোত দ্বারা সম্পৃক্ত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
প্রতিবন্ধীরা দেশের বোঝা নয়, তারা একদিন দেশের সম্পদ হবে।
এসময় দৈনিক গিরিদর্পন সম্পাদক আলহাজ্ব একেএম মকছুদ আহমেদ সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটি সিভিল সার্জন ডা. নীহার রঞ্জন নন্দী, রাঙামাটি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেল, রোবার স্কাউট সম্পাদক মো. নুরুল আবসার, রাঙামাটি শিল্পকলা একাডেমির সাবেক পরিচালক মুজিবুল হক বুলবুলও রাঙামাটি রিপোটার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক এম.কামাল উদ্দিনসহ আরো অনেক।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবন্ধীদের এগিয়ে নিয়ে কাজ করছে। বর্তমান সরকার এই বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষদের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এদেরকে দেশের মূলস্রোত দ্বারাই সংযুক্ত করতে । ১৯৯৬ সাল আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর থেকে এই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষদের এগিয়ে নিতে কাজ শুরু করে।
চিত্রাংকনে প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করে প্রধানমন্ত্রী কার্যলয় থেকে একলক্ষ টাকার চেক পেয়েছে নুসরাত জাহান তুবা। অনুষ্ঠান শেষে চিত্রাংকন প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকরীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ।