রবিবার , ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৯শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

কাপ্তাই হ্রদে পানি বাড়ায় ডুবে গেছে ঝুলন্ত সেতু

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি
সেপ্টেম্বর ৩, ২০২৩ ৬:০৫ অপরাহ্ণ

উজানের পানি নেমে আসায় বেড়ে গেছে কাপ্তাই হ্রদের পানি। পানি বাড়ায় পানিতে তলিয়ে গেছে রাঙামাটির আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু।
রবিবার সকাল ৯ টার দিকে সেতুর পাটাতন স্পর্শ করে হ্রদের পানি।
দুর্ঘটনা এড়াতে সেতু নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন সেতুর উপর পর্যটকদের চলাফেরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
রবিবার এ রিপোর্ট পর্যন্ত সেতুটি প্রায় ৬ ইঞ্চি পানির নিচে তলিয়ে আছে।
এদিকে সেতু ডুবায় সেতু দেখতে আসা পর্যটকরা হয়ে ফিরছেন। চট্টগ্রাম থেকে বেড়াতে আসা রাহুল সাহা (২৫) বলেন, জীবনে প্রথম রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু দেখতে আসলাম। এসে দেখি এ অবস্থা। তাই এ দৃশ্য আমাকে হতাশ করেছে। এটি যেন আমার দুর্ভাগ্য মনে হচ্ছে।
পর্যটন বোট ঘাট ইজারাদার মো রমজান বলেন, সেতু ডুবে যাওয়ায় আজ আমাদের কোন বোট ভাড়া হয়নি। গত ৫ দিন ধরে আমাদের আয় কমেছে। পানি না কমলে আমাদের আয় কমে যাবে।

বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের তথ্য মতে প্রতিদিন গড়ে এক হাজারের অধিক পর্যটক উঠে ঝুলন্ত সেতুতে। এতে আয় বাড়ে পর্যটন কর্পোরেশনের।

কর্পোরেশনের রাঙামাটি ব্যবস্থাপক আলোক বিকাশ চাকমা বলেন সেতু ভেসে না উঠলে পর্যটনে লোকসান হবার পাশাপাশি পর্যটক কমবে। এ বিষয়টি উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।

রাঙামাটিে কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এক প্রকৌশলী জানান বর্তমানে হ্রদে ১০৫.৭৩ ফুট পানি রয়েছে। এটি প্রতিনিয়ত বাড়ছে। পানির লেভেল ১০৭ ফুট হলে পানি ছাড়ার কথা চিন্তা করা হবে। এখনো পানি ছাড়ার চিন্তাভাবনা নেই। বর্তমানে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রে ২০৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। হ্রদে পানি বাড়লে উৎপাদনও বাড়ে।

১৯৮৩ সালে সেতুটি নির্মাণ করে পর্যটন কর্পোরেশন। এর পর এ সেতুটি আরো উচুতে স্থানান্তরের কথা বলা হলেও উচুতে স্থানান্তর হয়নি।

১৯৬০ সালে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় কর্ণফুলী নদীতে বাঁধ দিয়ে নির্মাণ করা হয় কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র। কর্ণফুলী, কাচালং, মাইনী, চেঙ্গী, রাইংখ্যং নদীর পানি বাঁধ দিয়ে আটকে রাখায় ৭২৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এ তলিয়ে যাওয়া অংশকে কাপ্তাই হ্রদ বলা হয়। শুকনো মৌসুমে পানি কমলে নৌ পথে দুর্ভোগ বাড়ে। বর্ষায় পানি বাড়লে নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যায়। এতেও দুর্ভোগ বাড়ে।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

দক্ষিণ-পূর্ব রিজিয়ন (চট্টগ্রাম) আন্তঃ ব্যাটালিয়ন কাবাডি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

রাঙামাটি মেয়েদের ক্রিকেটে বড় জয়

বান্দরবান ও লামা পৌর এলাকায় পানির সমস্যা দ্রুত নিরসন করছে সরকার: মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং

লংগদু সেনা জোনের আর্থিক সহায়তা

কাপ্তাই সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে নবীন বরণ-বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে রাঙামাটিতে এনসিপির র‍্যালি ও আলোচনা সভা

রাঙামাটি মেডিকেল কলেজে মনিরের নামে হল করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

দূর্গম আড়াছড়ি ও কলাবুনিয়া পাড়া পরিদর্শনে কাপ্তাই ইউএনও 

রামগড়ে মাদক ব্যবসায় বাধা দেয়ায় ব্যবসায়ীর উপর হামলা

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের পিসিসিপির শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: