রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলায় দেশে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে লঞ্চ ভাড়া ২০ টাকা ও যাত্রীবাহি গাড়ী গুলোতে এক লাপে ৩০ টাকা ভাড়া বৃদ্ধি করেছে। প্রশাসনিক নজরদারি পদক্ষেপ না তাকায় লাগামহীন ভাড়া বৃদ্ধির সুযোগ পেয়েছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।
উপজেলা পরিষদের সূত্রে জানা গেছে, গেল জুলাই মাসে মাসিক সমন্বয় সভায় অতিরিক্ত গাড়ী ভাড়া আদায়ে উপজেলা প্রশাসনের অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে যাত্রীবাহি গাড়ী মালিক সমিতির নেতাদের সাথে ভাড়া নির্ধারণে বৈঠকের কথা তাকলেও এর আলোর মূখ দেখেনি।
রাঙামাটি হতে জুরাছড়ি উপজেলায় ৫৬ কিলোমিটার নৌ পরিবহনে পূর্বে ভাড়া ছিল ৮০ টাকা। এখন হঠাৎ তৈলের দাম বৃদ্ধি পেয়ে তা হয়েছে একশ দশ টাকা। রাস্তা মাথা হতে উপজেলা সদরে গাড়ী ভাড়া ছিল পঞ্চাশ টাকা। এখন ৮০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে।
কলেজ ছাত্র সুভাষ জ্যোতি চাকমা বলেন, বাবা জুম চাষ করে সীমাবদ্ধ টাকা দিয়ে চলতে হয়- ভোটারের ছবি উঠে এসে লঞ্চে ও গাড়ী ভাড়া অতিরিক্ত গুনতে হয়েছে।
ঢাকা থেকে অফিসিয়াল কাজে আসা কৃষ্ণ পদক সরকার বলেন, ১৯৯৭ সালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চাকুরী করে ছিলাম, অফিসের কিছু কাজে এখানে আসা। এসে হতবাক হয়েছি রাস্তা মাথা থেকে উপজেলা সদরে মাত্র চার কিলোমিটার রাস্তায় ৮০ টাকা ভাড়া গুনতে হয়েছে।
লঞ্চ মালিক সমিতির নেতা মোঃ মামুন ভাড়া বৃদ্ধির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নৌ পরিবহনের নির্দেশনা অনুযায়ী পূর্বের ভাড়ার ৪০ ভাগ ভাড়া আদায়ের কথা রয়েছে। কিন্তু আমরা এলাকার বিবেচনায় এর চেয়ে কম বৃদ্ধি করেছি।
গাড়ী মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাজেশ চাকমা ও সাধারণ সম্পাদক অং রাখাইন বলেন, গাড়া ভাড়া বৃদ্ধি বিষয়ে সমিতির কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। কে-বা কারা নিচ্ছে বিষয়টা খুটিয়ে দেখা হবে।
তবে তারা আরো বলেন উপজেলা প্রশাসন ভাড়া নির্ধারণে একটি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসলে তার সাথে স্বাক্ষাত করে ভাড়া নির্ধারণ করা হবে। তবে এখন পর্যন্ত পূর্বের ভাড়ায় চলবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ বলেন, মাত্র চার কিলোমিটার রাস্তায় ৫০ টাকা ভাড়া নেওয়া অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে। তার মধ্যে আবার কথা নেই বলা নেই নিজেদের মতোই করে ভাড়া বৃদ্ধি করা বিষয়টি দুঃখ জনক।
সুমন্
রাঙামাটি জুরাছড়ি উপজেলায় দেশে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির অজুহাতে লঞ্চ ভাড়া ২০ টাকা ও যাত্রীবাহি গাড়ী গুলোতে এক লাপে ৩০ টাকা ভাড়া বৃদ্ধি করেছে। প্রশাসনিক নজরদারি পদক্ষেপ না তাকায় লাগামহীন ভাড়া বৃদ্ধির সুযোগ পেয়েছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।
উপজেলা পরিষদের সূত্রে জানা গেছে, গেল জুলাই মাসে মাসিক সমন্বয় সভায় অতিরিক্ত গাড়ী ভাড়া আদায়ে উপজেলা প্রশাসনের অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়। পরবর্তীতে যাত্রীবাহি গাড়ী মালিক সমিতির নেতাদের সাথে ভাড়া নির্ধারণে বৈঠকের কথা তাকলেও এর আলোর মূখ দেখেনি।
রাঙামাটি হতে জুরাছড়ি উপজেলায় ৫৬ কিলোমিটার নৌ পরিবহনে পূর্বে ভাড়া ছিল ৮০ টাকা। এখন হঠাৎ তৈলের দাম বৃদ্ধি পেয়ে তা হয়েছে একশ দশ টাকা। রাস্তা মাথা হতে উপজেলা সদরে গাড়ী ভাড়া ছিল পঞ্চাশ টাকা। এখন ৮০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে।
কলেজ ছাত্র সুভাষ জ্যোতি চাকমা বলেন, বাবা জুম চাষ করে সীমাবদ্ধ টাকা দিয়ে চলতে হয়- ভোটারের ছবি উঠে এসে লঞ্চে ও গাড়ী ভাড়া অতিরিক্ত গুনতে হয়েছে।
ঢাকা থেকে অফিসিয়াল কাজে আসা কৃষ্ণ পদক সরকার বলেন, ১৯৯৭ সালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চাকুরী করে ছিলাম, অফিসের কিছু কাজে এখানে আসা। এসে হতবাক হয়েছি রাস্তা মাথা থেকে উপজেলা সদরে মাত্র চার কিলোমিটার রাস্তায় ৮০ টাকা ভাড়া গুনতে হয়েছে।
লঞ্চ মালিক সমিতির নেতা মোঃ মামুন ভাড়া বৃদ্ধির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নৌ পরিবহনের নির্দেশনা অনুযায়ী পূর্বের ভাড়ার ৪০ ভাগ ভাড়া আদায়ের কথা রয়েছে। কিন্তু আমরা এলাকার বিবেচনায় এর চেয়ে কম বৃদ্ধি করেছি।
গাড়ী মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাজেশ চাকমা ও সাধারণ সম্পাদক অং রাখাইন বলেন, গাড়া ভাড়া বৃদ্ধি বিষয়ে সমিতির কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। কে-বা কারা নিচ্ছে বিষয়টা খুটিয়ে দেখা হবে।
তবে তারা আরো বলেন উপজেলা প্রশাসন ভাড়া নির্ধারণে একটি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসলে তার সাথে স্বাক্ষাত করে ভাড়া নির্ধারণ করা হবে। তবে এখন পর্যন্ত পূর্বের ভাড়ায় চলবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ বলেন, মাত্র চার কিলোমিটার রাস্তায় ৫০ টাকা ভাড়া নেওয়া অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে। তার মধ্যে আবার কথা নেই বলা নেই নিজেদের মতোই করে ভাড়া বৃদ্ধি করা বিষয়টি দুঃখ জনক।