বুধবার , ২৬ জানুয়ারি ২০২২ | ১৩ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও অপরাধ
  3. উন্নয়ন খবর
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. এনজিও
  6. করোনা আপডেট
  7. কৃষি ও প্রকৃতি
  8. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  9. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  10. খাগড়াছড়ি
  11. খোলা জানালা
  12. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  13. জাতীয়
  14. দুর্ঘটনা
  15. পর্যটন

যেভাবে বুঝবেন করোনার উপসর্গ

প্রতিবেদক
পাহাড়ের খবর ডেস্ক
জানুয়ারি ২৬, ২০২২ ৯:৪৬ অপরাহ্ণ

শীতে অনেকেরই ঠাণ্ডা লাগার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। তবে এই উপসর্গ করোনাভাইরাসের কারণেও হতে পারে। ঠাণ্ডা লাগার উপসর্গ সাধারণত ২ থেকে ৩ দিনের বেশি না থাকলেও করোনাভাইরাসের উপসর্গ ২ সপ্তাহ বা তারও বেশি সময় ধরে থাকতে পারে।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে আপনি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগতে পারেন, যা সাধারণত ঠাণ্ডা লাগলে হয় না।

শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া করোনাভাইরাসের খুবই সাধারণ উপসর্গ। তবে কোনো কারণে নার্ভাস হলে বা প্যানিক অ্যাটাক হলেও শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে। সুতরাং এই উপসর্গ দেখা দিলেই কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। তবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে এই উপসর্গে বেশ কিছুদিন ভুগতে হয়। সঙ্গে ফ্লুয়ের মতো উপসর্গও দেখা দেয়।

ঠাণ্ডা লাগার সাধারণ উপসর্গ শুকনো কাশি। তবে ধারাবাহিক ভাবে শুকনো কাশি দেওয়াও করোনাভাইরাসের লক্ষণ হতে পারে। শুরুতে কাশি মধ্যম পর্যায়ে থাকলেও ৫ থেকে ৭ দিনে শারীরিক পরিস্থিতির বেশ অবনতি হতে পারে।

মহামারির পুরোটা সময় জুড়ে আমাদেরকে বারবার হাত ধোয়া ও নিজের মুখে হাত না দেওয়ার বিষয়ে সতর্কবাণী জানানো হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে চোখের ক্ষতি হতে পারে। ভাইরাসের কারণে চোখ ওঠা (কনজাংটিভাইটিস), চোখে পানি আসা ও চোখের দৃষ্টি ঘোলা হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

করোনাভাইরাসের কারণে হৃদযন্ত্রেরও ক্ষতি হতে পারে। এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে হার্টবিট বেড়ে যেতে পারে। আপনি বুকে চাপ অনুভব করতে পারেন। ভাইরাস আপনার দেহ থেকে দূর হওয়ার পরেও এরকম হতে পারে। এ ধরনের উপসর্গ মধ্যম পর্যায়ে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত এবং গুরুতর পর্যায়ে ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে।

করোনাভাইরাস তীব্র অবসাদের সৃষ্টি করে। যদি আপনি অনেক বেশি ক্লান্তি অনুভব করেন এবং বিশ্রাম নেওয়ার পরেও সেই ক্লান্তি দূর না হয়, তাহলে এর পেছনে কারণ হিসেবে ভাইরাস দায়ী হতে পারে। কয়েক দিন বা কয়েক সপ্তাহ পরে আবারও এরকম অনুভূতি ফিরে আসতে পারে।

করোনাভাইরাসের কারণে খাবার ও পানীয়র স্বাদ অন্যরকম লাগতে পারে। আপনি একেবারেই কোনো স্বাদ বা গন্ধ নাও পেতে পারেন। এ ধরনের পরিস্থিতি কয়েক সপ্তাহ ধরে চলতে পারে। এই উপসর্গ দেখা দিলে ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে করোনাভাইরাস পরীক্ষায় ইতিবাচক ফল পাওয়া যায় এবং এটি সাধারণত মধ্যম পর্যায়ের করোনাভাইরাস নির্দেশ করে।

দেহে যেকোনো ধরনের সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য অ্যান্টিবডি তৈরি হয়, যেটি মূলত এক ধরনের প্রোটিন।

অবস্থাদৃষ্টে ধারণা করা হচ্ছে, মিউটেশনের কারণে করোনাভাইরাসের উপসর্গ বা প্রভাবে খুব বেশি পরিবর্তন আসে না। নতুন স্ট্রেইনগুলো তুলনামূলক ভাবে দ্রুত ছড়াতে পারে, কিন্তু উপসর্গগুলো অনেকটা আগের স্ট্রেইনের মতোই থাকে। সুতরাং করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেও শুধু উপসর্গ থেকে বোঝা যাবে না আপনি কোন স্ট্রেইনে আক্রান্ত হয়েছেন।

সুস্থ থাকতে এবং চারপাশের মানুষকে সুস্থ রাখতে করোনাভাইরাসের উপসর্গ সম্পর্কে সচেতন হওয়া খুবই জরুরি। সেইসঙ্গে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

 

সর্বশেষ - এক্সক্লুসিভ

আপনার জন্য নির্বাচিত

কাপ্তাইয়ে ৪৪তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ অনুষ্ঠিত 

রাঙামাটিতে স্বাধীনতা শিক্ষক কর্মচারি ফেডারেশনের মানবন্ধন

জুরাছড়িতে পুলিশ সদস্যর বিরুদ্ধে শিশুকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

রাবিপ্রবি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির নব নির্বাচিত কার্যকরী কমিটির শপথ গ্রহণ

১ মে থেকে কাপ্তাই হ্রদে মাছ শিকার নিষিদ্ধ

“পাহাড়ি- বাঙালি’ সম্প্রীতির জন্য আওয়ামী লীগ’র বিকল্প নেই- কুজেন্দ্র লাল

টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত রাঙামাটি জেলা আ.লীগের

স্বাধীনতা দিবসে রাঙামাটি বিচার বিভাগের আলোচনা সভা

লংগদুতে শিশু রাকিবকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে হত্যাচেষ্টা

পাহাড়ে সম্প্রীতি রক্ষায় আ’লীগের বিকল্প নেই- কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা