চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদান রাখায় এবার পার্বত্য জেলা রাঙামাটির কৃতী সন্তান চিত্র শিল্পী কনক চাঁপা চাকমা পাচ্ছেন একুশের পদক।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় চলতি বছর ১৯ ব্যক্তি ও দুই প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদক-২০২৩ দিচ্ছে সরকার।
রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়।
চিত্র শিল্পী কনক চাঁপা চাকমা রাঙামাটি জেলা শহরের রিজার্ভবাজার ১নং পাথরঘাটা এলাকায় বাসিন্দা। তিনি দীর্ঘ দিন সময় ঢাকায় রাজধানীতে অবস্থান করছেন। তার স্বামী খালিদ মাহমুদ মিঠুু একজন শিল্পী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা ছিলেন।
মন্ত্রণালয়ের উপসচিব বাবুল মিয়ার সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছর ভাষা আন্দোলনে অবদান রাখায় খালেদ মনযুর-ই-খুদা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম শামসুল হক (মরণোত্তর) ও হাজী মো. মজিবর রহমান পাচ্ছেন একুশে পদক।
এ ছাড়া শিল্পকলায় (অভিনয়) মাসুদ আলী খান, শিমুল ইউসুফ; সংগীতে মনোরঞ্জন ঘোষাল, গাজী আব্দুল হাকিম, ফজল-এ-খোদা (মরণোত্তর); আবৃত্তিতে জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়; শিল্পকলায় নওয়াজীশ আলী খান; চিত্রকলায় কনক চাঁপা চাকমাও পাচ্ছেন এ পদক। মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখায় মমতাজ উদ্দীন (মরণোত্তর); সাংবাদিকতায় মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর); গবেষণায় ড. মো. আবদুল মজিদ; শিক্ষায় প্রফেসর ড. মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর) এবং বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এই পদকের জন্য মনোনীত হয়েছে। রাজনীতিতে চলতি বছর এই পদক পাচ্ছেন অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমাম (মরণোত্তর) ও আকতার উদ্দন মিয়া (মরণোত্তর)।
এ ছাড়া ভাষা ও সাহিত্যে পাচ্ছেন ড. মনিরুজ্জামান।
চলতি বছর সমাজসেবায় একুশে পদক পাচ্ছে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ও সাইদুল হক।