রাঙামাটি জেলার সিনিয়র সাংবাদিক এম. কামাল উদ্দিন’র বড় বোন ও বাঘাইছড়ি উপজেলার মাষ্টার পাড়ার মরহুম মনির হোসেনের সহধর্মিণী এবং বাঘাইছড়ি ইউএনও অফিসের স্টাফ মোঃ ইকবাল হোসেনের মমতাময়ী মা ফাতেমা বেগম আর নেই। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২ টায় নিজস্ব বাস ভবন মাস্টার পাড়া শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে দুনিয়ার মায়া ছেড়ে চলে যান।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল প্রায় সত্তর বছর। ২০০৯ সালে মরহুম ফাতেমা বেগমের স্বামী মনির হোসেন মারা যায়।
মৃত মনির হোসেন ও মৃত ফাতেমা বেগম মৃত্যুকালে এক ছেলে ও ২ মেয়ে রেখে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে গেছেন। তাদের রয়েছে নাতি নাতিন ও অসংখ্য আত্নীয়স্বজন। মা বাবা হারা মেয়ে মাহিনুর, জুলিয়া ও ছেলে ইকবাল হোসেন কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। ফাতেমার মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে মাষ্টার পাড়ার আকাশ বাতাস স্তব্ধ হয়ে উঠে। আত্নীয়স্বজনদের মধ্যে পড়ে যায় কান্নার রুল।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার বাদ আছর নামাযের পর মাষ্টার পাড়া সামাজিক কবরস্থানে তাকে
কবর দেওয়া হবে।
মরহুম ফাতেমা বেগমের ছোট ভাই সাংবাদিক এম কামাল উদ্দিন বলেন, বিগত ২০০৯ সালে আমার দুলা ভাই মনির হোসেন মারা যায়। আমার বোন দীর্ঘ দিন অসুস্থ থাকার পর আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২ টায় মারা যান। আমি তার বিদায়ী আত্নার মাগফেরাত কামনা করি তার সাথে আমার ভাগিনা ভাগনিদের শোকাবহ ও বেদনাদায়ক মা বাবার মৃত্যুর জন্য ধয্য ধারনে আল্লাহ যেন তৌফিক দান করে সে দোয়া কামনা করছি।