শুক্রবার , ১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী, ক্ষুব্ধ ক্রেতারা

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি
নভেম্বর ১, ২০২৪ ৬:৪২ অপরাহ্ণ

গত দু’দিনে বেড়েছে পিয়াজ, চাউল ও আলুর দাম। রাঙামাটির সবজি বাজারে আগুন! ক্রেতারা বাজারে গিয়ে তাদের চাহিদা মত শাক সবজি কিনতে পারছে না। এখনো সিন্ডিকেটের কবলে হাট-বাজার এবং কাচা শাক সবজি। যেন দেখার কেউ নেই। যে যায় স্বর্গে সে হয় নরক। পাবলিক সেন্ট্রিম্যান কেউ বুঝে না। মধ্যবিত্ত ও গরিবের কথা কেউ চিন্তাও করে না।  যে ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করে সে ও আলু কিনে আর যে ৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করে সেও আলু কিনে। কিন্তু আলু ১শ’ টাকা হলেও ৫০ হাজার টাকা বেতনের চাকরিজীবির গায়ে বাজে না। ৫হাজার টাকা বেতনে চাকরিজীবির গায়ে বাজে। তাহলে এবার ঝুঝেন মধ্যবিত্তদের অবস্থা কেমন যাচ্ছে। এভাবে বাজারে প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম হু-হু করে বেড়েই চলছে।

শুক্রবার সকালে বনরুপা বাণিজ্যিক কেন্দ্র সরেজমিনে ঘুরে দেখা খেছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রতিটি দ্রব্যমূল্য ও শাক সবজির দাম বেড়েই চলছে। তবে রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে প্রতিদিনই লোক দেখানো মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। কাউকে কঠিন ভাবে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না। বাজারে সব ধরনের সবজি ও কাচা তরিতরকারির দাম বেড়েছে।

তরিতরকারি দাম বৃদ্ধি পেয়ে এখন-ফুল কপি কেজি ১২০ টাকা, কাকরল কেজি ১৩০ টাকা, জিঙ্গা কেজি ৮০-৯০ টাকা ,বরবটি কেজি ১২০ টাকা, শীতকালিন শীম কেজি ২০০ টাকা, কাচা মরিচ কেজি ২০০ টাকা, গাজর কেজি ২২০ টাকা, টমেটো কেজি ২০০ টাকা, আলু কেজি ৬০-৭০ টাকা, পিয়াজ কেজি ১২০ টাকাসহ সব কিছুর দাম বেড়ে গেছে।

ক্ষোভ প্রকাশ করে ক্রেতারা বলেন, বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের সিন্ডিকেট এখনো রয়ে গেছে। এই সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেওয়া না হলে এভাবেই চলবে বাজার দর। জনগণের চাহিদা প্রাপ্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে ক্রেতাদের নাগালে নিয়ে আসতে হবে। তবেই সরকারের সমালোচনা হবে না। ২০ টাকার পিয়াজ ও ৫০ টাকার রসুন এখন ২০০ টাকা হয়েছে। জনগণ আর কত সাফার হবে। দয়া করে অন্তর্বর্তীকালিন সরকার এসব নিয়ে বসে দ্রুত সমাধান করার দাবি উঠেছে।

তবে ব্যবসায়িরা বলছে অন্য কথা, বেশি দামে কিনতে হয় তাই ক্রেতাদের কাছে ও বেশি দামে বিক্রি করতে হয়। ক্রেতাদেরকে শুভংকরের ফাঁকি দিচ্ছে ব্যবসায়িরা। আর প্রশাসন দেখেও না দেখার বান ধরে বসে আছে। আওয়ামী লীগ সরকার থাকতে আমরা যে ভাবে ব্যবসা করছি এখনো সে ভাবে ব্যবসা করছি। বরং আগে তুলনায় এখন সব কিছুর দাম একটু হলেও কমেছে।

এদিকে জেলা প্রশাসনরে দায়িত্বরত মার্কেটিং অফিসার মোঃ সেলিম মিয়া নিয়মিত বাজার মনিটরিং করার কথা থাকলেও এই কর্মকর্তাকে সঠিক ভাবে তরারকি করতে দেখা যায় না এমন অভিযোগ ক্রেতাদের। জেলা প্রশাসন মাঝে মধ্যে মোবাইল কোর্টে গিয়ে নাম মাত্র জরিমানা করে চলে আসে। পরে যেই লাউ সেই কদু। কে শুনে কার কথা।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

রামগড়ে এমপি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা / ‘বিএনপি-জামাতের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে নৌকাকে জয়ী করতে হবে’

দীঘিনালার বাবুছড়ায় শান্তিপূর্ন ভোট গ্রহণ

কর্ণফুলী পেপার মিল আবার ঘুরে দাঁড়াবে -শিল্পমন্ত্রী

রাঙামাটিতে বঙ্গবন্ধু গবেষণা কেন্দ্র ও পাঠাগারের উদ্বোধন

শপথ নিলেন চন্দ্রঘোনা ইউপির নির্বাচিত সদস্যরা

কাউখালীতে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন 

রামগড়ে দুর্নীতি, মাদক, বাল্যবিবাহকে লাল কার্ড দেখাল ৯০০ শিক্ষার্থী

মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণে কাপ্তাইয়ে কর্মশালা

বরকল উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে শাল্লায় বদলী; বই পেয়েছে বই বঞ্চিত শিশুরা

পার্বত্যাঞ্চলে আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

%d bloggers like this: