শনিবার , ২২ নভেম্বর ২০২৫ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির আদ্যোপান্ত শীর্ষক বৈঠকে চুক্তি বাতিলের দাবি

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি
নভেম্বর ২২, ২০২৫ ১১:৫১ অপরাহ্ণ

রাঙামাটিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি -৯৭ এর আদ্যোপান্ত শীর্ষক
‎গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিপিসি’র নির্বাহী পরিচালক এ্যাডভোকেট কামাল হোসেন সুজনের সঞ্চায় ও ডিপিসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন (অবসর প্রাপ্ত) লেঃ কর্ণেল এস এম আইয়ুব। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার এডিটরিয়াল এ্যাসিস্ট্যান্ট ও সাংবাদিক সৈয়দ ইবনে রহমত। মূলতঃ এই একপক্ষ চুক্তি বাতিলের দাবিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম  চুক্তি -৯৭ এর আদ্যোপান্ত শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক।

‎প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক বিশ্লেষক ল্যেফটেন্যান্ট কর্ণেল এস এম আইয়ুব বলেন, আমরা পাহাড়ে বৈষম্য চাই না। চুক্তি কেন হয়েছে কার জন্য চুক্তি, কার সাথে চুক্তি করা হয়েছে? এই অনাকাঙ্খিত চুক্তি কার স্বার্থে করা হয়েছে। চুক্তি করে পাহাড়ের মানুষদের ভাগ্য কেড়ে নিয়েছে শেখ হাসিনা। সবাইকে সম্পৃক্ত করে এই চুক্তি বাতিল করতে হবে। পার্বত্যবাসীকে ‎বলি দিয়ে এই চুক্তি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। হাসিনা ও সন্তু লারমার এই ২জনের চুক্তি আমরা মানি না। ‎মানবো না। ভারতকে খুশি করতে এই চুক্তি করেছেন শেখ হাসিনা। পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমারা
‎শিক্ষিত জাতি। শিক্ষা দিক্ষা সব দিকে বৈষম্যের শিকার এখানকার বাঙালিরা।

‎তিনি আরো বলেন, চুক্তির আলোকে এখানে একমাত্র উপকারভোগি চাকমা সম্প্রদায়ের লোকজন। বাঙালিসহ বাকি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ১১ জনগোষ্ঠী অনেক পিছিয়ে পড়ে আছে। পাহাড় থেকে সকল বৈষম্য দূর করতে পাহাড়ি বাঙালি সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

‎মূখ্য আলোচক ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক বিশ্লেষক
‎ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ডক্টর আবদুল্লাহ আল ইউছুফ বলেন, এই শান্তি চুক্তির কোন বৈধতা নেই। কারন চুক্তি করা হয়েছে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সাথে। আওয়ামী লীগ ভারতকে খুশি করার জন্য সন্ত্রাসী সন্তু লারমার সাথে চুক্তি করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে হাজার হাজার পাহাড়ি-বাঙালি নির্মমভাবে হত্যা খুন করা হয়েছে। সে বিচার আজ পর্যন্ত করা হয়নি। বৈষম্যমূলক এই চুক্তি কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায়না। এই চুক্তির কোন বৈধতা নাই।

‎তিনি আরো বলেন, বিগত সরকার পাহাড়ে যে চুক্তি বাস্তবায়ন করছে সে চুক্তি জনগণের কোন কাজেই আসেনি। চুক্তি করে লাভ হয়েছে সন্তু লারমার ও তার সন্ত্রাসীবাহিনী। বিভাজনের মূল কোথায় সেটা আমাদের ভেবে দেখতে হবে। পাহাড়ি- বাঙালিদের মধ্যে কোন বিভাজন নাই। টাকা দিয়ে পাহাড়ি বাঙালি সকলের আনুগত্য কিনে নেয়া হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সংস্করণ করার জন্য আপনারা দাবি তুলে ধরতে পারেন। শান্তির পথে কি কি আইন যুক্ত করতে হবে সে বিষয় গুলো নিয়ে আপনাদের এগিয়ে আসতে হবে।

‎বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, এ্যাডভোকেট মোখতার আহমেদ, এ্যাডভোকেট মামুনুর রশিদ মামুন, এ্যাডভোকেট আব্দুল মালেক মিন্টু, এ্যাডভোকেট আব্দুল গাফ্ফার মুন্নাসহ আরো অনেকে।

‎বক্তব্য রাখেন, সরকারি পিপি অ্যাডভোকেট প্রতিম রায় পাম্পু, রাঙামাটির বারের সভাপতি এ্যাডভোকেট মিহির বরন চাকমা, এনপিপির আহবায়ক বিপিন চাকমা, সাবেক ছাত্র নেতা ও সংগঠক জাহাঙ্গীর আলম মুন্না, সাবেক সম-অধিকারের নেতা জাহাঙ্গীর কামাল, বনরুপা জামে-মসজিদের সভাপতি আইয়ুব চৌধুরীসহ অন্যান্য পাহাড়ি বাঙালি নেতৃবৃন্দ।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

কাপ্তাইয়ে বন্যহাতি হত্যার দায়ে বন বিভাগের থানায় মামলা  

নানিয়ারচরে সারের চাহিদা সম্পর্কে জেলা প্রশাসকের মনিটরিং

রাঙামাটিতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের নিয়ে জেলা প্রশাসনের নির্বাচনী আইনশৃঙ্খলা সভা

মাটিরাঙায় লজ্জাবতী বানর রক্ষায় উদ্যোগ

জুলাই শহীদদের স্মরণ রাজস্থলীতে বিএনপির কালো ব্যাচ ধারণ ও মৌন মিছিল

রাঙামাটিতে টিসিবির ট্রাকসেল: পণ্য সংকটে ভোগান্তিতে নিম্নআয়ের মানুষ

ভরা যৌবনে বিলাইছড়ির প্রকৃতি

একুশে স্মৃতি পদক পেলেন কাপ্তাই উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি লোকমান আহমেদ

খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব’র আলোচনায় অভিমত / বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল আজিজ জেলাবাসীর কাছে স্মরণীয় থাকবেন

স্বনির্ভর ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: