সোমবার , ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটি আ.লীগে পদ বঞ্চিতদের সংবাদ সম্মেলন; ত্যাগী নেতাদের বাদ দেওয়ার অভিযোগ

প্রতিবেদক
রিকোর্স চাকমা, রাঙামাটি
মার্চ ২৭, ২০২৩ ৩:৫২ অপরাহ্ণ

কোন প্রকার আলোচনা ছাড়াই দীপংকর তালুকদার  ও মুছা মাতব্বর নিজেদের ব্যক্তি স্বার্থে অন্ধ হয়ে বর্ষীয়ান ও ত্যাগী নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে এবং চরম অবমূল্যায়ন করে জেলা আওয়ামী লীগের একটি নতুন কমিটির অনুমোদন করে এনেছে এমন অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাদ পড়া নেতাকর্মীরা।

সোমবার (২৭ মার্চ) সকালে জেলা শহরের বনরুপা এক রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি ডা. আশুতোষ বড়ুয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর মতিন, সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক স্মৃতি বিকাশ ত্রিপুরা, সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো.হানিফ, সাবেক উপদপ্তর সম্পাদক জাকির হোসেন সেলিম, সাবেক উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অমর কুমার দে, সাবেক সদস্য জয় সেন তঞ্চঙ্গ্যা, নুরুল আজম চৌধুরী ও মোঃ শফিকুল ইসলাম সহ সাবেক কমিটির নেতাকর্মীরা।

এ সময় পদ বঞ্চিত নেতারা বলেন, গত ২৪শে মে ২০২২ সালে রাঙামাটি জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ।
এতে সভাপতি পদে বর্তমান সভাপতি দীপংকর তালুকদার এবং সহ-সভাপতি ও
নিখিল কুমার চাকমা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা থাকলেও কাউন্সিলের পূর্ব মূহুর্তে কেন্দ্রীয় নেতাদের সমঝোতার কারণে নিখিল কুমার চাকমা প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে যান।

এতে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হন দীপংকর তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক পদে মুছা মাতব্বর সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিনকে পরাজিত করে জয়লাভ করেন।

তারা অভিযোগ করে বলেন, সংগঠনে গণতন্ত্র চর্চায় কেউ নিখিলকে সমর্থন করেন আর কেউ দীপংকরকে।
কাউন্সিলে সমঝোতা হয় দীপংকর নিখিল মুছা কামাল চারজন মিলে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবে। কিন্তু মুছা দীপংকর তা করেন নি। কারো সাথে আলোচনা করে নিজেদের লোকদের কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করেন।

ঐ বৈঠকে দীপংকর তালুকদার প্রতিশ্রুতি দেন যে, পূর্বের কমিটির সকল সদস্য ও নেতৃবৃন্দকে বহাল রাখবেন।

তবে কমিটির যারা ইতিমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন ও বর্ধিত পদসমূহে পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতা দের নিযে পূর্নাঙ্গ জেলা কমিটি গঠন করা হবে।
কিন্তু কাউন্সিলের পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করার সময় দেখা যায় সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ব্যাক্তি স্বার্থে অন্ধ হয়ে দলকে একটি সিন্ডিকেট কমিটিকে পরিনত করে যারা দুঃসময়ে দলকে সময় ও শ্রম দিয়েছে তাদের বাদ দিয়ে এবং চরম অবমূল্যায়ন করে বিভিন্ন উপজেলা ও সদ্য বিএনপি থেকে আগত লোকজন দিয়ে এসে জেলা আওয়ামীলীগ কমিটি গঠন করে অনুমোদন নিয়ে আসা হয়েছে। এছাড়া এ কমিটিতে বিদ্যমান বিভিন্ন উপজেলা ও সহযোগি সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বে থাকা সত্ত্বেও ২৭ জনকে জেলা কমিটিতে আরো গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে দ্বৈত দায়িত্বে আনা হয়েছে। এতে করে দলের শক্তি সংকুচিত করা হয়েছে। তাই একপেশের কমিটিতে পুনরায় সংশোধন বা রদ বদল করে দীর্ঘদিনের ত্যাগী নেতা কর্মীদের সংযুক্ত করে কমিটি গঠনের জন্য প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনার নিকট অনুরোধ জানান তারা।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

পার্বত্যাঞ্চলে সেরা কাপ্তাই বিএন স্কুল অ্যান্ড কলেজ

বিশ্ব মা দিবসে কাপ্তাইয়ে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনায় বক্তারা / দুই বছরেই শক্ত ভিত্তির উপর আজকের পত্রিকা

বান্দরবানের তিন উপজেলায় ফের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

বাঙ্গালহালিয়া বাজার পরিচালনা কমিটি ও বাজার চৌধুরীকে সংবর্ধনা

মারিশ্যা মাঝিপাড়া সীমান্ত সড়কের ক্ষতিগ্রস্ত ৮ পরিবার পেল ক্ষতিপূরণ

কাপ্তাইয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে ইউএনওর মতবিনিময়

পার্বত্য অঞ্চল দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে -অংসুই প্রু চৌধুরী

মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ বিতরণ নিয়ে তোলপাড়, তদন্ত কমিটি গঠন

রামগড়ে ৩ দরিদ্র পরিবারকে ঘর করে দিলো বিজিবি

%d bloggers like this: