শুক্রবার , ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

মাশরুম চাষে হাসি ফুটেছে সুমেদ চাকমার মুখে

প্রতিবেদক
পাহাড়ের খবর ডেস্ক।
ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২২ ৯:০১ অপরাহ্ণ

 

হিমেল চাকমা, রাঙামাটি

রাঙামাটি খাগড়াছড়ি সড়কের পাশঘেঁষা রাঙামাটি সদর উপজেলার সাপছড়ি ইউনিয়নে শুকরছড়ি খামার পাড়া গ্রাম। রাঙামাটি শহর থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দুরে এ গ্রামের প্রতিটি বাড়ির পাশে রয়েছে দু একটি মাশরুমের ঘর। ঘরে প্রবেশ করলে চোখ পড়বে প্যাকেট ভর্তি মাশরুম।

এ গ্রামে বানিজ্যিকভাবে চাষ হয় মাশরুম। এমন একজন বানিজ্যিক মাশরুম চাষী সুমেদ চাকমা (৩২)। তিনি বলেন গত এক বছরে তার মাশরুম বিক্রি হয়েছে ৫ লাখ টাকা। আরো ২ মাস বিক্রি করা যাবে। এ থেকে আয় হবে আরো ১ লাখ টাকার কাছাকাছি। সুমেদ বলেন, সব মিলিয়ে তার খর হয়েছে ১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা।

সুমেদ বলেন এ এলাকাটি ছায়াযুক্ত স্থান। এলাকায় মাশরুম চাষের প্রচুর সম্ভাবনা আছে। সরকারী ঋণ সুবিধা পাওয়া গেলে এলাকাটি আদর্শ মাশরুম গ্রাম হিসেবে পরিচিত হবে। মাশরুম চাষের জন্য গভীর নলকুপের বিশুদ্ধ পানি দরকার। এ পানি দিয়ে ধানের খড় সিদ্ধ করতে হয়। পানি বিশুদ্ধ না হলে মাশরুম ফুটে না। এলাকায় কোন গভীর নলকুপ নেই। খুব কষ্ট করে পানি সংগ্রহ করতে হয়। বিশুদ্ধ পানি পাওয়া গেলে উৎপাদন আরো বাড়ানো সম্ভব।

সুমেদ বলেন রাঙামাটি সরকারী কোন মাশরুম বীজ উৎপাদন কেন্দ্র নেই। তারা বেসরকারী আশিকা মাশরুম বীজ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে বীজ সংগ্রহ করেন।শহরের আসামবস্তি  নারিকেল বাগান এলাকায় সরকারী মাশরুম বীজ উৎপাদন কেন্দ্র থাকলেও সেখান থেকে বীজ পাওয়া যায় না। পাওয়া গেলেও বীজগুলো ভাল হয় না।

আশিকা ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েটের নির্বাহী পরিচালক বিপ্লব চাকমা বলেন,

রাঙামাটিতে বর্তমানে শুধু আশিকা মাশরুমবীজ উৎপাদন করে। সরকারি মাশরুমবীজ উৎপাদনকেন্দ্রটি এক প্রকার পরিত্যক্ত। সে জন্য আশিকা উৎপাদনকেন্দ্রে বেশি চাপ থাকে। তিন পার্বত্য (রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) জেলা ছাড়াও চট্টগ্রামের হাটহাজারী, রাউজান, রাঙ্গুনিয়াসহ সমতলের বিভিন্ন এলাকা থেকে চাষিরা বীজ নেন। চাপ থাকায় সব চাষিকে চাহিদামতো বীজ দিতে পারি না।’

রাঙামাটি হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ মেজবাহ উদ্দিন বলেন,

আপাতত মাশরুম উৎপাদনকেন্দ্র নেই বললেই চলে। তবে দু-একটা যা আছে, সেসব কেন্দ্রের সরঞ্জামাদি সচল রাখার জন্য এখন দৈনিক ২০০টি বীজপ্যাকেট তৈরি হচ্ছে। এ বীজ স্থানীয় চাহিদার তুলনায় একেবারে নগণ্য। নতুন প্রকল্প এলে বাড়ানো হবে। একটা প্রকল্প আসার কথা, এটি এলে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।

 

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

দীঘিনালার বন্যার্তদের খাদ্য সামগ্রী দিয়েছে সেনাবাহিনী

বিলাইছড়িতে পার্বত্য চুক্তি বর্ষপূর্তি উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 

গ্রীন হিল সংস্থা, USAID-এর মাতৃত্ব ও শিশু স্বাস্থ্য প্রকল্পে দরপত্র আহ্বান

পার্বত্য চুক্তির ২৫ বছর পূর্তিতে কাউখালীতে আলোচনা সভা

পাহাড়ে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সংঘাত ও ষড়যন্ত্র বন্ধে স্মারকলিপি দিলো পিসিসিপি

বাড়ছেই কাপ্তাই হ্রদের পানি; প্রতি সেকেন্ডে বিদ্যুৎ উৎপাদন ২০৩ মেগাওয়াট

খাগড়াছড়িতে চার সাংবাদিককে কল্যাণ ট্রাস্ট’র সাড়ে তিন লক্ষ টাকার চেক প্রদান

সাবেক সচিব ও রাষ্ট্রদূত সুপ্রদীপ চাকমাকে কেইউজের অভিনন্দন

পিসিপি রাঙামাটি সরকারি কলেজ শাখার ২৭তম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত  

কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে চালু হলো ৩ নং ইউনিট

%d bloggers like this: