মঙ্গলবার , ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২০শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

খাগড়াছড়িতে শিক্ষা দিবসে পিসিপি’র মিছিল ও ছাত্র সমবেশ: নতুন সংবিধানের দাবি

প্রতিবেদক
বিশেষ প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি
সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৪ ৬:৩৩ অপরাহ্ণ

মহান শিক্ষা দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে মিছিল ও ছাত্র সমাবেশ করেছে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ (পিসিপি) খাগড়াছড়ি জেলা শাখা। ‘নতুন সংবিধান চাই, সকল জাতিসত্তার সাংবিধানিক স্বীকৃতি দাও’ এবং “স্কুলে বিতর্কিত শপথনামা বাতিল ও পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে গোয়েন্দা নজরদারি বন্ধ করে গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে” দাবিতে পিসিপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।

মঙ্গলবার সকালে ফায়ার সার্ভিস এলাকা থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে খাগড়াছড়ি বাস টার্মিনাল, খাগড়াছড়ি গেট ও কলেজ গেট প্রদক্ষিণ করে চেঙ্গী স্কয়ারে সমাবেশে মিলিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পিসিপি’র খাগড়াছড়ি জেলা সভাপতি শান্ত চাকমা ও সাংগঠনিক সম্পাদক তৃঞ্চাঙ্কর চাকমা।

সমাবেশে বক্তারা ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এটি বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম মাইলফলক। শান্ত চাকমা তার বক্তব্যে বলেন, তৎকালীন স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের শিক্ষানীতি দেশের ছাত্রসমাজের জন্য ছিল অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিশেষ করে সেনা গোয়েন্দা নজরদারি ও শিক্ষায় উর্দু আরবি ভাষার প্রয়োগের প্রস্তাব ছাত্রসমাজকে ক্ষুব্ধ করেছিল। ছাত্রদের প্রতিবাদে পুলিশ গুলি চালালে বাবুল, মোস্তফা, ওয়াজীউল্লাহসহ চারজন নিহত হন।

শান্ত চাকমা আরও বলেন, মাতৃভাষা রক্ষার আন্দোলনে ১৯৫২ সালের ছাত্রসমাজ যেমন মাথা নত করেনি, তেমনি আজও পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষার্থীরা তাদের মাতৃভাষায় শিক্ষা লাভের অধিকার থেকে বঞ্চিত। পাকিস্তানি শাসনামলে যেমন সেনা নজরদারি ছিল, তেমনি স্বাধীন বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলেও একই পরিস্থিতি বিদ্যমান।

শিক্ষা ব্যবস্থার মান নিম্নমুখী হওয়ার পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে বক্তারা পার্বত্য জেলা পরিষদ দ্বারা পরিচালিত শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির কথা উল্লেখ করেন।

তৃষ্ণাঙ্কর চাকমা বলেন, যোগ্য প্রার্থীরা টাকার অভাবে চাকরি পাননি, ফলে অযোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ায় শিক্ষার মান মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর ফলে অনেক ছাত্র-ছাত্রী প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর থেকে ঝরে পড়ছে।

বক্তারা অবিলম্বে পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে গোয়েন্দা নজরদারি বন্ধ, বিতর্কিত শপথনামা বাতিল এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান। এছাড়া, নতুন সংবিধান প্রণয়নের মাধ্যমে সকল জাতিসত্তার সাংবিধানিক স্বীকৃতি এবং শিক্ষায় মানসম্মত পরিবেশ সৃষ্টি করারও জোরালো আহ্বান জানানো হয়।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

বান্দরবানে আমাদের সময়ের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

আবার ভেঙে গেল নারানগিরি পাড়াবাসীর পারাপারের একমাত্র সাকোটি

সটসার্কিটে পুড়লো ১৪ বসতঘর, জানেন না বিদ্যুতের আবাসিক প্রকৌশলী!

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মোৎসবে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসজুড়ে আনন্দ উচ্ছ্বাস 

রাঙামাটিতে পার্বত্য মন্ত্রনালয়ের কৃষি সরঞ্জামসহ নগদ অর্থ বিতরণ

বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবসে কাপ্তাইয়ে র‍্যালী ও আলোচনা সভা

লংগদুতে সাবেক নারী ইউপি সদস্যের বাড়িঘর ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

লংগদুতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

রাঙামাটি বেতারের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন

রামগড়ে আপিলে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন কংজঅং

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: