শুক্রবার , ৩০ মে ২০২৫ | ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটির লংগদুতে সড়কের কাজ শেষ হতে না হতেই সড়ক ধস

প্রতিবেদক
প্রতিনিধি, লংগদু, রাঙামাটি
মে ৩০, ২০২৫ ৭:৩৬ অপরাহ্ণ

রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ হালকা বৃষ্টিতেই ধসে পড়েছে। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে নির্মাণকাজ শেষ হওয়া এই সড়কে ভয়াবহ সড়ক ধস ও ক্ষতি সাধিত হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। তারা দাবি করছেন, লংগদু উপজেলা প্রকৌশলী দপ্তরের দুর্নীতি ও গাফিলতির কারনে সড়কের বেহাল দশা হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, লংগদু উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের অধীনস্থ মাইনী মুখ ইউনিয়নের উত্তর সোনাই এলাকার ৪নং ওয়ার্ডে যাতায়াতের জন্য প্রায় ৯৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সড়ক ও রিটানিং ওয়াল নির্মাণ করা হয়। চলতি বছরে কাজ শুরু হয়ে মে মাসে কাজটি শেষ হয়। কিন্তু মে মাসের শেষের দিকে সামান্য বৃষ্টিতেই ধসে পড়ে সড়কের একাংশ। মাটি সরে গিয়ে সড়কের পাশে রিটানিংওয়াল সহ রাস্তা ভেঙে পড়ে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসীরা জানিয়েছেন, কাজের শুরু থেকেই নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। স্থানীয়দের কেউ কেউ বিষয়টি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নজরে আনলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে। এই জন্য দায়ী উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তর।

একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, এই কাজটিতে একেবারেই মনোযোগ ছিল না উপজেলা প্রশাসনের ও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের। ২ নাম্বার সিমেন্ট ও ২ নাম্বার ইটসহ কাজের মান অনেক খারাপ ছিল। আর ড্রেনের কাজ যে ভাবে হওয়ার কথাছিল সে ভাবে কাজ করা হয়নি। বৃষ্টিতে ধসে যাওয়ায় প্রমাণ করে কতটা গাফিলতি ছিল এই সড়কের কাজে। ৯৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সড়কটি একমাস ও স্থায়ী হলো না। গনগণের টাকা কিভাবে অপচয় করা হয়।

এ বিষয়ে লংগদু উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরের এসিস্ট্যান্ট ইন্জিনিয়ার নিজাম উদ্দিন বলেন, কাজটির জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কিছু পে-অর্ডার আমাদের কাছে রয়েছে সেগুলো দিয়ে আমরা ভেঙে যাওয়া অংশের কাজ শুরু করে দিয়েছি।

লংগদু উপজেলা প্রকৌশলী শামসুল আলম বলেন, আমরা ঠিকাদারকে ফাইনাল বিল দিয়েছি। কিন্তু তার ১০পার্সেন্ট জামানতের টাকা আমাদের কাছে জমা রয়েছে। তা দিয়ে আমরা পাহাড় ধসের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।

স্থানীয়দের দাবি, সেও দায় সাড়া বক্তব্য দিয়ে চলে যায়। তবে কাজের ধরনে ও সড়ক ধসে প্রতীয়মান হয় যে, এই কাজে সবার গাফেলতি ছিল। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের গাফিলতি ও দুর্নীতি না ঘটে, সে জন্য নির্মাণকাজ চলাকালীন সময়ে জনসচেতনতা ও তদারকি বাড়ানো উচিত।

স্থানীয় লোকজন বলেন, এই কাজের অনুসন্ধান, তদন্ত কমিটি গঠন ও উপজেলা প্রকৌশলী এবং ঠিকাদারকে আইনের আওতায় আনা উচিৎ বলে মনে করেন তারা।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

খাগড়াছড়ি হাসপাতালে বাড়ছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা

নানা আয়োজনে কাপ্তাইয়ে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত 

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে খাগড়াছড়ির ৩ সাংবাদিকসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

কাউখালীতে উইভ এনজিওর বিভিন্ন সেবাদানকারী বিভাগের সাথে সম্মিলিত সংলাপ অনুষ্ঠিত 

কাউখালীতে যুব ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২ নেতা আটক

রোগিদের অত্যাধুনিক সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মডেল হাসপাতাল– ঈদগাঁওয়ে ডা: ইউসুফ আলী

সুজন রাঙামাটির সভাপতি সুনীল কান্তি দে ; সম্পাদক বখতেয়ার

কাপ্তাইয়ে তিন দিনব্যাপী ইউনিয়ন পরিষদ সম্পর্কিত অবহিতকরণ কোর্স শুরু

বান্দরবানে শিক্ষার্থীরদের মাঝে সেনাবাহিনীর শিক্ষাসামগ্রী ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

রুমায় বিকেন্দ্রীভূত পরিকল্পনা কর্মশালা অনুষ্ঠিত

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: