বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী আজ শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে বিজিবির সূতিকাগার ২২৯ বছরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যে গৌরবমন্ডিত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রামগড় ব্যাটালিয়ন (৪৩ বিজিবি) এর ব্যাটালিয়ন সদর, রামগড় স্থলবন্দর সংলগ্ন আইসিপি ও ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু এলাকা এবং বিজিবি স্মৃতিস্তম্ভ পরিদর্শন করেন।
পরে বিজিবি মহাপরিচালক মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে স্মৃতিস্তম্ভ এলাকায় সীমান্তবর্তী ২৫০টি দুঃস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে চাল-ডাল-চিনিসহ বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।
পরে বিজিবি মহাপরিচালক রামগড় ব্যাটালিয়ন (৪৩ বিজিবি) এর ব্যাটালিয়ন সদরে সকল স্তরের বিজিবি সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং সকলের সাথে ইফতার করেন। এসময় তিনি সবাইকে আভিযানিক, প্রশিক্ষণ ও প্রশাসনিক বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
ঐতিহাসিক বিজিবির জন্মস্থান স্মৃতিস্তম্ব পরিদর্শন করা আমার পবিত্র কর্তব্য ছিলো উল্লেখ করে মহাপরিচালক সাংবাদিকদের বলেন, রামগড় ও সাবরুম ইউসিপি উদ্বোধন হয়েছে এটি চালু হলে দু’দেশ আর্থিকভাবে অনেক প্রাপ্তি হবে। চট্টগ্রাম র্পোট থেকে এ বন্দর কাছে তাই এখানে কর্মকান্ড ব্যাপক হারে বাড়বে সীমান্ত হিসাবে আমাদের পর্যাপ্ত সিকিউরিট রয়েছে প্রয়োজনের তুলনায় আরো বাড়ানো হবে।
এসময় বিজিবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব রিজিয়ন রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ সাজেদুর রহমান, বিজিবি সদরদপ্তর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ আনোয়ার হোসেন, গুইমারা বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্নেল এস এম আবুল এহসান, খাগড়াছড়ি ডিজিএফআইয়ের ডেট কমান্ডার কর্নেল আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ আরিফ, ৪৩ বিজিবি রামগড় জোন অধিনায়ক লেঃ কঃ সৈয়দ ইমাম হোসেনসহ অন্যান্য অফিসারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।