বুধবার , ৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

সংবিধান বিরোধী প্রোগ্রামে রাঙামাটি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান: নিন্দা পিসিসিপি’র

প্রতিবেদক
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
এপ্রিল ৯, ২০২৫ ৮:০৭ অপরাহ্ণ

দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধান অমান্য করে অন্তর্বর্তীকালীন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার আদিবাসী প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে প্রতিবাধ জানিয়েছেন পার্বত্য চট্রগ্রাম আঞ্চলিক ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি)। বুধবার সন্ধ্যায় পিসিসিপি রাঙামাটি জেলা শাখার পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।

এর আগে, বুধবার (৯এপ্রিল) ২০২৫ সকালে রাঙামাটি পৌরসভা চত্বরে ৪দিনব্যাপী বিজু উদযাপন অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে অনুষ্ঠানের শুভউদ্বোধন করেন, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার। তার বিরুদ্ধে প্রশ্ন উঠেছে অন্তর্বর্তীকালীন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাষ্ট্রের বিপক্ষে গিয়ে সংবিধান পরিপন্থি কাজ করেছেন। স্বয়ং রাষ্ট্র বলছে পাহাড়ে কোন আদিবাসী নাই, তাহলে তিনি রাষ্ট্রীয় চেয়ারে বসে কি ভাবে আদিবাসী প্রোগ্রামে যায় এ নিয়ে প্রশ্ন ও ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে স্থানীয় জনমনে। উক্ত সংবিধান বিরোধী আদিবাসী প্রোগ্রামে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত থাকায় তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সন্ধ্যায় প্রেস বিবৃতি দিয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি) রাঙামাটি জেলা শাখা।

বিবৃতিতে পিসিসিপি রাঙামাটি জেলা শাখার সভাপতি আলমগীর হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো: খলিলুর রহমান বলেন, এখানে বিজু, সাংগ্রাই উৎসব নাম দিয়ে ব্যানার, ফেস্টুনে লিখা হয়েছে আদিবাসী জুম্ম জাতির অস্থিত্ব নিশ্চিতকরণে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনে অধিকতর সামিল হও। এখানে এই শ্লোগান আসবে কেন? উৎসব আর আন্দোলন তো এক জিনিস নয়। বিজু উৎসবের নামে কেন আদিবাসী আন্দোলন? আর এখানে আদিবাসী অসাংবিধানিক একটি শব্দ কেন ব্যবহার করা হয়েছে। এই নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পাহাড়ের অনেক স্থানীয় সচেতন মহল। উৎসবের নামে পাহাড়ে অশান্তি সৃষ্টির পায়তারা করছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন গুলো, আর এতে পা দিয়েছে রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।

পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ পিসিসিপি রাঙামাটি জেলা শাখার প্রেস বিবৃতিতে আরো বলা হয়,
বাংলাদেশের সংবিধানে আদিবাসী বলে কোন শব্দ নেই। বাংলা‌দে‌শে উপজা‌তিরা আ‌সে ১৭২৭ থে‌কে ১৭৪০ সা‌লের ম‌ধ্যে, সুতরাং তারা আ‌দিবাসীর সংজ্ঞায় প‌ড়েন না। ১৯৯৭ সালে স্বাক্ষরিত পার্বত্য চুক্তিতে (খ) নং ধারার ১নং উপধারায় বলা হয়, ‘উপজাতি শব্দটি বলবৎ থাকিবে।’ সেখানে আদিবাসী শব্দটি একবারও উল্লেখ করা হয়নি। বাঙালি-উপজাতি আমরা সবাই বাংলাদেশি।
সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশে কোন আদিবাসী নেই, পার্বত্য চুক্তিতেও আদিবাসী নেই, তারপরেও যারা সংবিধান লঙ্ঘন করে আদিবাসী শব্দ ব্যবহার করছে, আদিবাসী নাম দিয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রাম করে প্রকাশ্য রাষ্ট্রবিরোধী কাজ করছে, তারা রাষ্ট্রের জন্য হুমকি। এসব ব্যক্তিদের বিষয়ে রাষ্ট্রের কঠোর প্রদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায় পিসিসিপি।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

রাঙামাটিতে গুর্খা সম্প্রদায়ের ‘ভৈল-ঢেওসি’ উৎসব উদযাপিত

 শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পাহাড়েও উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে-দীপংকর তালুকদার

কুষ্ঠরোগ নির্মুল করতে হলে সবাইকে সচেতন হতে হবে

ব্যাডমিন্টন খেলায় তর্কের জেরে রাকিবের পা কাটল সহপাঠীরা; গ্রেফতার এক

বিলাইছড়িতে উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভা

রাঙামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদকের বাসায় দুর্বৃত্তদের তান্ডবলীলা

রাইখালী ইউনিয়নে সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত 

সার্বজনীন সুবর্ণ মৈত্রী বিহারে রাজস্থলী উপজেলা বিএনপি কর্তৃক অনুদান প্রদান

৫ দিন পর চন্দ্রঘোনা ফেরি চলাচল শুরু

রাবিপ্রবিতে ছাত্রীদের হ্যান্ডবল ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: