সুমন্ত চাকমা, জুরাছড়ি প্রতিনিধি।
‘গ্রাম গুলোতে বিদ্যুৎ যাবে, সুপেয় পানির ব্যবস্থা থাকবে, আধুনিক পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা, উন্নত শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগব্যবস্থা হবে, কৃষি ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়ন হবে এবং লাভজনক হবে। এ ছাড়া কর্মসংস্থান তৈরি, ব্যাংকিং ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, বাজার ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়ন করা হবে। সামগ্রিকভাবে একটি উন্নত জীবনযাত্রার জন্য যে ব্যবস্থাপনা মানুষের জন্য প্রয়োজন, সেগুলো সবকিছুই সেখানে করা হবে’।
জুরাছড়ি উপজেলায় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর আয়োজনে আমার গ্রাম-আমার শহর কারিগরি সহায়তা প্রকল্পের প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণে অংশীজন আলোচনা সভায় ডিলাইট ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড কনসালট্যান্টস নূররুন নাহার বেগম একথা বলেন।
রবিবার (১৩ মার্চ) উপজেলা সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় উপজেলা সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ সভাপতিত্বে প্রধান আলোচক ডিলাইট ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড কনসালট্যান্টস নূররুন নাহার বেগম, বিশেষ অতিথি উপজেলা চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা, প্রকৌশলী মোঃমতিউর রহমানের উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় জুরাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ইমন চাকমা, বনযোগীছড়ার সন্তোষ বিকাশ চাকমা, দুমদুম্যা সাধান কুমার চাকমা, মৈদং ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সাধনা নন্দ চাকমাসহ চার ইউনিয়নের সংরক্ষিত ও সাধারণ ওয়ার্ড সদস্যগণ এবং স্থানীয় সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান সুরেশ কুমার চাকমা বলেন, `রাঙামাটি পার্বত্য জেলার জুরাছড়ি উপজেলায় খুবই দুর্গম উপজেলা। এই উপজেলায় উন্নয়নের জন্য যথাযথ ও যুগোপযোগী প্রকল্প নিতে হবে’।
সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিতেন্দ্র কুমার নাথ বলেন, গ্রামে শহরের সুযোগ-সুবিধা দিতে হলে সকলকে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় গ্রামে উন্নত নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করছে।