রবিবার , ৩ এপ্রিল ২০২২ | ১লা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

গ্রামবাসীর চাঁদায় চলে রাজস্থলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

প্রতিবেদক
প্রতিনিধি, রাজস্হলী, রাঙামাটি
এপ্রিল ৩, ২০২২ ৪:২০ অপরাহ্ণ

বিদ্যালয়ে আসে না কোন সরকারি সাহায্য সহযোগিতা। শিক্ষার্থীরা বেশীর ভাগই পড়ছে বিনা বেতনে। শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা মেটাতে হিমশিম খেতে হয় বিদ্যালয় পরিচালনা কর্তৃপক্ষকে। রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার ১ নং ঘিলাছড়ি ইউনিয়নের খাগড়াছড়ি পাড়া এলাকায় এমন একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করলো গ্রামবাসী। বিদ্যালয়ের নাম দেওয়া হল, রাজস্থলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।

এ দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় আর কোন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় না থাকায় এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে বালিকাদের কথা চিন্তা করে এটি ২০২০ সালে গ্রামবাসীর চাঁদার অর্থে এবং স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গ্রামবাসী।

স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রাজস্থলী উপজেলার ঘিলাছড়ি ইউনিয়নের গ্রামবাসীর সমন্বয়ে চাঁদা তুলে কোনো রকম এ বিদ্যালয় চলে। তবু ও শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ভাতা মেটাতে হিমশিমে খেতে হয় পরিচালনা কমিটিকে।

বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৬ষ্ট শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম রয়েছে। শিক্ষার্থী রয়েছে ৫০ থেকে ৬০ জন, শিক্ষক রয়েছেন ৮ জন, ৪ কর্মচারীও রয়েছেন।

স্থানীয়রা আরো জানান, ২০২০ সালে বিদ্যালয়টি নির্মিত হলে ও আর্থিক সংকটের কারণে মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায়। তবে আবার এলাকাবাসীর সহযোগিতায় পূনরায় চালু করা হয়েছে। এ অবস্থায় বিদ্যালয় কত দিন চালু রাখা যাবে তা নিয়েও সংশয় আছে কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকরা।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হলাচিংথোয়াই মারমা জানান, শিক্ষক-কর্মচারী বেতন-ভাতা ও বিদ্যালয়ের খরচ মেটাতে এলাকার ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ থেকে এখনো সাহায্য সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় প্রতিমাসে তাদের বেতন ভাতা দিতে হয়, তাও সংকটে থাকে।

বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ২ নং গাইন্দ্যা ইউপি চেয়ারম্যান পুচিংমং জানান, গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রমের এ বিদ্যালয়টি যদি সরকার, বা পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, জেলা পরিষদ থেকে কোনো সুযোগ সুবিধা পায় তাহলে এ বিদ্যালয়ের কার্যক্রম আরো একধাপ এগিয়ে নেওয়া যাবে।

জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম জানান, সরকারি সহযোগিতা পেলে বিদ্যালয়টি আরো শিক্ষার প্রসার ঘটবে, কেন না এ এলাকায় আর কোন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় নেই। ফলে প্রয়োজন সরকারি সহযোগিতা।

বিষয়টি নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান উবাচ মারমা বলেন, আমরা উপজেলা পরিষদের সমন্বয় মিটিংয়ে বিদ্যালয়ের বিষয়ে আলোচনা করে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সুপারিশ প্রেরণ করব।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

পিতার সাথে অভিমান করে যুবকের আত্মহত্যা

কাপ্তাইয়ে বন্যহাতি সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

দীঘিনালাতে মানবিক যুব সমাজ এর কার্যালয় উদ্বোধন 

পার্বত্য জেলাগুলোতে ভোটের সরঞ্জাম পৌঁছাতে হেলিকপ্টার চান ইসি কর্মকর্তারা

রাঙামাটিতে উইভ’র কর্মপরিকল্পনা সভায় বক্তারা  / পাহাড়ী সমাজে এখন নারী জাগরণের হাওয়া বইছে

ইউপিডিএফের ৮৭ দফায় যা আছে

কৃ‌ষি ক্ষে‌ত্রে সক্ষমতা অর্জন ক‌রে‌ছে বিধায় দে‌শের বিজ্ঞানীরা নিত‌্য নতুন ফসল উৎপাদন কর‌ছে-সামশুদ্দোহা চৌধুরী

রামগড়ে প্রথম প্রহরে ভাষা শহিদের প্রতি পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ

কক্সবাজারে জাগ্রত জালালাবাদ কার্যকরি কমিটির নেতৃত্বে ইব্রাহীম-রুবেল

কাপ্তাই উপজেলা তাঁতীদলের ৩১সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: