রবিবার , ২৪ মার্চ ২০২৪ | ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটি সদর উপজেলার টোল আদায় কেন্দ্রটি গোপনে টেন্ডার আহবানের অভিযোগ

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি।
মার্চ ২৪, ২০২৪ ৬:৪৫ অপরাহ্ণ

রাঙামাটি মানিকছড়িতে রাঙামাটি সদর উপজেলা পরিষদের টোল আদায় কেন্দ্রটি নতুন অর্থ বছরে পরিচালনার জন্য দরপত্র প্রকাশ নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদাররা। তাদের অভিযোগ সম্পূর্ণ গোপনীয় রক্ষা করে এ কাজ করা হয়েছে।

গত বছর এ কাজটির সর্বোচ্চ দাম ছিল ৭৭ লাখ ১০ হাজার টাকা। এটি এ বছর আরো বাড়ার কথা।

উপজেলা পরিষদ থেকে তাদের নামে দরপত্র ক্রয় করা হলেও ঠিকাদাররা বলছেন এ বিষয়ে তারা জানেন না।
ঠিকাদাররা অভিযোগ তুলেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা জাবেদ কায়সার নতুন কর্মস্থলে যোগদানের আগে ঠিকাদারের একটি অংশের সাথে যোগসাজসে এ কাজ করেছেন।

জানা যায়, গত ৭ মার্চ স্থানীয় দৈনিক রাঙামাটি ও দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর উপজেলা পরিষদ থেকে সিডিউল সংগ্রহ করেন ৬ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। দরপত্র জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল ২৪ মর্চি দুপুর সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত এবং খোলার দিন ছিল ২৪ মার্চ দুপুর ২ টায়।

উপজেলা পরিষদে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে সিডিউল সংগ্রহ করা ৬ ঠিকাদারের মধ্যে বায়োজিদ এন্টার প্রাইজ, মমতাজ স্টোর, তারিক হোসেন, মোর্শেদ আলম, উর্মি চাকমার নাম বলেন, উপজেলা পরিষদের ষাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর কাজী নাজমা আক্তার। তবে এ নিয়ে কোন কোন তথ্য প্রদান ও কথা বলতে রাজি হননি নাজমা। বলেন আমি ইউএনও স্যারের অনুমতি ছাড়া কোন কিছু দিতে পারব না।

উর্মি চাকমার ঠিকাদারী লাইসেন্স নিয়ে বর্তমানে টোল আদায় কেন্দ্রটি পরিচালনা করছেন উর্মির স্বামী সব্যসাচী চাকমা মো. খালেদ মাসুদ ও মো. শওকত আলম।

মো. খালেদ মাসুদ ও মো. শওকত আলম বলেন, আমরা এ টোল আদায় কেন্দ্রের কাজ করছি গত ২ বছর ধরে। নতুন অর্থ বছরে কবে দরপত্র আহবান করা হবে এ নিয়ে আমি উপজেলা পরিষদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিলাম। কিন্তু এ বিষয়ে অফিসে খোঁজ নেওয়ার পরও আমাকে কোন তথ্য দেয়া হয়নি। আমাদের লাইসেন্সের নামে সিডিউল সংগ্রহ করা হয়েছে আমরা কেউ জানি না। কখন বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয় সেটাও আমরা জানি না। এ দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে অনলাইনে টেন্ডার কাজ করতে হবে। এভাবে ম্যানুয়েল টেন্ডার আহবানের কাজ অব্যহত থাকলে অনিয়ম বন্ধ হবে না। আমরা এ দরপত্র বাতিল করে অনলাইনের মাধ্যমে পুন দরপত্রের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে দাবী করেছি।

রাঙামাটির প্রধান বিজ্ঞাপন এজেন্ট বিকাশ দাশের মালিক বাসনা দাশ বলেন, আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকা রাঙামাটিতে নিয়মিত আসে না। আসলেও মাঝে মাঝে আসে। সেটাও খুব কম।

সাব্যসচী চাকমা বলেন, আমার স্ত্রী উর্মি নামে লাইসেন্স নিয়ে আমি কাজ করছি। কিন্তু আমার লাইসেন্স নিয়ে কে সিডিউল ক্রয় করল আমি জানি না। গত পর পর দুই বছর আমার লাইসেন্স কাজ পেয়েছি। সম্ভবত উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তারা গোপনে আমার নামে সিডিউল বিক্রি করে দিয়েছে। গত বছর ১১ টি সিডিউল বিক্রি হয়। এবার অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে এ কাজ করায় অনেক ঠিকাদার সিডিউল ক্রয় করতে পারেনি। এর কারণে সরকার রাজস্ব হারিয়েছে।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোস্তফা জাবেদ কায়সার
মোবাইল রিসিভ করেন নি। এ বিষয়ে জানতে পিএ টু ইউএনও সুজন দে বলেন স্যার আজকে বদলী হয়ে কর্মস্থল ত্যাগ করবেন তাই খুব ব্যস্ত আছেন।
রাঙামাটি সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শহীদুজ্জামান রোমান বলেন, আমি টেন্ডার কমিটির কোন সদস্য নয়। এ বিষয়ে আমি কোন কিছু জানি না।

 

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

জুরাছড়িতে উন্নয়ন সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

বাঘাইছড়িতে ট্রাক দুর্ঘটনা, অল্পের জন্য রক্ষা পেল চালক সহ হেলপার

ফেসবুক স্ট্যাটাস কলেজ ছাত্রের, কর্ণফুলী নদীতে মিলল মরদেহ

রাঙামাটি আইএফআইসি ব্যাংকের কম্বল বিতরণ

কাপ্তাইয়ে মাদক বিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্ট এর উদ্বোধন

মানিকছড়িতে মাদ্রাসা শিক্ষকের উপর হামলার প্রতিবাদে হরতালের আল্টিমেটাম

ইউপি চেয়ারম্যানের সহায়তায় স্বপ্ন পূরণ হলো প্রমিতার

খাগড়াছড়িতে বিজিবির উদ্যোগে পাঁচ হাজার জনকে ইফতার ও রাতের খাবার বিতরণ

সরকারি ছুটির দিনে সাজেক ভ্যালিতে হাজারো পর্যটকের ঢল

আর্ন্তজাতিক নাসিং দিবস উপলক্ষে চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে নানা আয়োজন 

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: