বৃহস্পতিবার , ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ২৪শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

বান্দরবানে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের বন্দুকযুদ্ধে ১ সেনা কর্মকর্তা ও ৩ সন্ত্রাসী নিহত

প্রতিবেদক
পাহাড়ের খবর ডেস্ক
ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২২ ৬:১৩ পূর্বাহ্ণ

 

বান্দরবানের রুমায় গতকাল বুধবার রাতে সেনাবাহিনীর সঙ্গে অস্ত্রধারীদের বন্দুকযুদ্ধে উভয় পক্ষের চারজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন।

নিহত ব্যক্তি সেনাবাহিনীর জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমান। বাকি তিনজন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী। এ সময় একটি সাবমেশিনগান ও গুলি উদ্ধার করা হয়। আহত সৈনিক ফিরোজকে চট্টগ্রামের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে আজ বৃহস্পতিবার সকালে সেনাবাহিনীর বান্দরবান রিজিয়ন সদর দপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

নিরাপত্তা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সেনাবাহিনীর রুমা জোনের আওতাধীন রাইংক্ষ্যং এলাকায় রাত সাড়ে ১০টার দিকে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। সেনাবাহিনীর বান্দরবানের ৬৯ পদাতিক ব্রিগেড ও রিজিয়ন সদর দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে,

চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী একটি দল বথিপাড়া এলাকায় অবস্থান করছে—এমন গোপন তথ্য পাওয়া যায়। এ সংবাদের ভিত্তিতে রাইংক্ষ্যং লেক ক্যাম্পের জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল সেখানে গেলে সন্ত্রাসীরা অতর্কিতে গুলি চালায়। এ সময় সেনাবাহিনীও পাল্টা গুলি চালালে তিনজন সন্ত্রাসী নিহত হয়। অন্য সাত থেকে আটজন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর আক্রমণে টিকতে না পেরে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালিয়ে যায়। তাদের এলোপাতাড়ি গুলিতে জ্যেষ্ঠ ওয়ারেন্ট অফিসার হাবিবুর রহমান মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। সৈনিক ফিরোজ পায়ে গুলিবিদ্ধ হন। ফিরোজকে আজ সকালে চট্টগ্রামের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীদের ফেলে যাওয়া ১টি সাবমেশিনগান (এসএমজি), ২৭৫টি গুলি, ৩টি ম্যাগাজিন, ৩টি গাদাবন্দুক, গাদাবন্দুকের ৫টি গুলি, ৪ জোড়া ইউনিফর্ম ও চাঁদাবাজির ৫২ হাজার ৯০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। সেনাবাহিনী স্থানীয় লোকজনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) মূল দলের সদস্য। পার্বত্য চুক্তি অনুযায়ী সব অস্ত্র ও গোলাবারুদ জমা দেওয়ার শর্ত থাকলেও জেএসএস সেই শর্ত ভঙ্গ করে চুক্তির পরবর্তী সময় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী লালন করছে। অথচ জেএসএসের প্রধান সন্তু লারমা সরকারের বিরুদ্ধে শান্তিচুক্তির শর্ত ভঙ্গ ও চুক্তি বাস্তবায়ন না করার অভিযোগ করেন। বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রামে চারটি আঞ্চলিক দল হত্যা, গুম, চাঁদাবাজিসহ দুষ্কৃতিমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত জনসংহতি সমিতির কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

সুত্র-প্রথম আলো

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

নিজস্বতা সংকটে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেছে রাঙামাটি জেলা পরিষদ

কাপ্তাইয়ে বিশ্ব হাতি দিবস পালিত

জেএসএসের ‘বক্তব্য প্রত্যাহারের’ দাবি নাকচ দুই নারী সংগঠনের

বাঘাইছড়িতে সীমান্ত সংযোগ সড়কে ক্ষতিগ্রস্ত ১৮৮ পরিবারের ক্ষতি পূরণের দাবি

জুরাছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরির্দশনে সিভিল সার্জন

রাঙ্গুনিয়া অগ্নিকাণ্ডে চিৎমরম ইউপি সচিবসহ আহত ৮

পার্বত্য চুক্তির যথাযথ বাস্তবায়নে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা দরকার

খাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বিদেশী সিগারেট, ঔষধ ও কাপড় জব্দ

মানিকছড়িতে ২টি ইট ভাটা বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন

রাঙামাটিতে মিথ্যা মামলার দায়ে বাবা ও মেয়ে গ্রেফতার

%d bloggers like this: