সোমবার , ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

পাহাড়ে গণহত্যার দায়ে সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসার বিচারের দাবি ছাত্র পরিষদের

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি
সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৪ ২:০৫ অপরাহ্ণ

পাকুয়াখালী গণহত্যা দিবসের স্মরণে পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ ‘পিসিসিপি’ লংগদু উপজেলা শাখার উদ্যােগে অদ্য (৯ সেপ্টেম্বর) সোমবার সকালে শোক র‍্যালী, শোকসভা ও দোয়া মাহফিল লংগদু উপজেলা পাবলিক লাইব্রেরি হল রুমে অনুষ্ঠিত হয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ লংগদু উপজেলা শাখার সভাপতি সুমন হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে শোক সভায় বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ পিসিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ ‘পিসিসিপি’ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: হাবীব আজম, বাঙালি ছাত্র পরিষদের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, মাইনি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ফেরদাউস আলম, পিসিসিপি সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান রকিব হোসেন, পিসিসিপি কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মাহমুদ, চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি গিয়াস উদ্দিন, লংগদু উপজেলা সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ রেজা, লংগদু সরকারি কলেজ শাখার আহ্বায়ক আব্দুল মালেক প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল কাইয়ুম বলেন, পাবর্ত্য চট্টগ্রামের উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএস’র সশস্ত্র শাখা শান্তিবাহিনীর হাতে অসংখ্য বর্বরোচিত, নাড়কীয় ও পৈশাচিক হত্যাকান্ডে শিকার হয়েছে পাবর্ত্য অঞ্চলের বাঙালীরা। অসংখ্য ঘটনার মধ্যে আজ সোমবার পাবর্ত্য চট্টগ্রামের ইতিহাসে একটি নৃশংসতম বর্বর গণহত্যা দিন, পাকুয়াখালী ট্রাজেডি দিবস।

১৯৯৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন পিসিজেএসএস এর সশস্ত্র শাখা শান্তিবাহিনী কর্তৃক রাঙামাটি জেলার পাকুয়াখালীতে নিরীহ এবং নিরস্ত্র বাঙালী কাঁঠুরিয়াদের ওপর নির্মম নির্যাতনের পর হত্যাকান্ড চালিয়ে তাদের বীভৎস মানসিকতার এক জঘন্যতম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল। পাবর্ত্য চট্টগ্রামের ইতিহাসে এই দিনটি একটি নৃশংসতম বর্বর গণহত্যা দিন। এই দিনে ৩৫ জন নিরীহ বাঙালি কাঁঠুরিয়াকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল শান্তি বাহিনী। তাদের ক্ষত-বিক্ষত, বিকৃত লাশের নির্মম দৃশ্য দেখে সেদিন শোকে ভারী হয়ে ওঠেছিল পরিবেশ। হাত-পা বেঁধে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে, দা-দিয়ে কুপিয়ে এবং বন্দুকের বেয়নেট ও অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে নানাভাবে কষ্ট দিয়ে হত্যা করেছিল সেদিন অসহায় ওই মানুষগুলোকে। প্রতিটি লাশকেই বিকৃত করে সেদিন চরম অমানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে শান্তিবাহিনী।

মো: হাবীব আজম বলেন, মানবাধিকার এবং ন্যায়ের ভিত্তিতে পাবর্ত্যাঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্যই পাকুয়াখালী গণহত্যাসহ পাহাড়ে সকল বাঙালী গণহত্যাকান্ডের তদন্তের প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত শুরু করা প্রয়োজন। অন্যথায় পাবর্ত্যাঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার আশা কোনোদিনই সফল হবে না। পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ও সম্প্রীতি রক্ষায় সশস্ত্র অবৈধ অস্ত্রধারী ও দেশদ্রোহী সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএস ও ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধ করতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে গণহত্যার দায়ে খুনি সন্তু লারমা ও প্রসীত খীসা সহ তাদের সংগঠনের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হাতে হত্যাকান্ডের শিকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সহ পার্বত্যবাসীর হত্যার স্মৃতি জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত রাখতে হবে।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

মহালছড়ি সেনা জোন কর্তৃক ধইল্লাপাড়ায় বিপুল পরিমাণ গাঁজা ক্ষেত ধ্বংস

রাঙামাটিতে শুরু হচ্ছে ৩ দিনব্যাপী ফুড এন্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যাল

শেখ হাসিনার বিচার দাবিতে রামগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

বিএনপির মহিলা দল খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা ও সদর পৌর কমিটি গঠন

বাঘাইছড়িতে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত

২৮ ফুট উচ্চতার বৌদ্ধ মূর্তির উদ্বোধন বাঘাইছড়িতে

জুরাছড়িতে ৩৩ হাজার মানুষ পাবে টিকার প্রথম ডোজ

কাপ্তাই চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টান পল্লীতে প্রাক বড়দিন উৎসব শুরু

সাফ জয়ী ঋতুপর্ণাকে সংবর্ধনা দিলো কাউখালী বিএনপি

সাত জঙ্গি ও তিন কেএনএফ সদস্যকে রাঙামাটির জেল হাজতে প্রেরণ; চাওয়া হয়নি রিমান্ড

%d bloggers like this: