রবিবার , ১৩ আগস্ট ২০২৩ | ২০শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

কল্পনা অপহরণ মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের নারাজির শুনানী অনুষ্ঠিত ; আদেশ দেননি আদালত

প্রতিবেদক
হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
আগস্ট ১৩, ২০২৩ ৫:০৫ অপরাহ্ণ

পার্বত্য চট্টগ্রামের নারী নেত্রী কল্পনা চাকমা অপহরণ মামলায় পুলিশের তদন্ত প্রতিবেদনের বাদী কল্পনার ভাই কালিন্দ কুমার চাকমার নারাজি আবেদনের উপর শুনানী আজ রাঙামাটি চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার সকালে রাঙামাটি সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বর্ণকমল সেনের আদালতে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
আদালত তদন্ত কারী পুলিশ ও বাদীর বক্তব্য শুনে আদেশের জন্য রেখে দেন। যেকোন সময় আদেশ দিতে পারে আদালত। বাদী এ মামলার অধিকতর তদন্তের জন্য আদালতের কাছে প্রার্থনা করে এ মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি দাবী করেন।

বাদী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে এডভোকেট রাজীব চাকমা ও এডভোকেট জুয়েল দেওয়ান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

জুয়েল দেওয়ান বলেন, সর্বশেষ যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে সেটা আদালতের নির্দেশ মতে তদন্ত করা হয়নি। আদালত কল্পনা চাকমার মামলায় যাদের নাম বাদী উল্লেখ করেছেন তাদের নিবিড় জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দিলেও তদন্তকারী কর্মকর্তা সেভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। তাদের কাছে লিখিত বক্তব্য নিয়েছেন। সেগুলো তদন্ত প্রতিবেদনে দেওয়া হয়েছে। ফলে ঘটনার মুল তথ্য উঠে আসেনি প্রতিবেদনে।

শুনানি চলাকালীন মামলার বাদী কালিন্দী কুমার চাকমা আদলতের এজলাসে উপস্থিত ছিলেন।

৪৫ মিনিট শুনানী চলাকালীন পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি কোর্ট পরিদর্শক মো আজম এবং সাব ইনস্পেকটর গনেশ তদন্ত রিপোর্টের স্বপক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন।
উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে বিচারক কোন আদেশ না দিয়ে অন্য বিচারকার্য শুরু করেন। রবিবার বিকাল পর্যন্ত কোন আদেশ দেননি আদালত।

কল্পনা চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ১৯৯৬ সালের ১১ জুন রাতে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার লাল্যাঘোনা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে অপহৃত হন তিনি।
পরদিন বাঘাইছড়ি থানায় এ ঘটনায় মামলা হয়। থানার তৎকালীন ওসি শহিদউল্ল্যা নিজেই মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন।
এরপর একে একে ৩৯ জন তদন্ত কর্মকর্তা বদল হন। পরে এটি তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় সিআইডিকে। সিআইডি ২০১০ সালের ২১ মে মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিলে মামলার বাদী ও কল্পনা চাকমার বড় ভাই কালিন্দী চাকমা সিআইডির প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে আদালতে নারাজি আবেদন দেন।
১৯ অক্টোবর ২০১৬ সালে আদালত রাঙামাটির পুলিশ সুপার সৈয়দ তারিকুল হাসানকে এ মামলার তদন্তভার দেন। তিনি দুই বছর পর ২০১৮ সালে কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ না পাওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এ প্রতিবেদনেও নারাজি দেন কল্পনার ভাই কালিনী কুমার চাকমা।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

সাবেক এমপি দীপংকর ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

খাগড়াছড়িতে নৌকার প্রার্থী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা’র শেষ পথসভায় জনসমুদ্র

বিএনপি নেতা নোমানের মৃত্যুতে রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য হাবীব আজমের শোক

কাপ্তাই সেনা জোন অটল ছাপ্পান্নের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন 

রামগড়ে বিশ্ব কার্বারী পূণরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত, ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুন দুই মুখ

কাপ্তাইয়ে ৪৪তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ অনুষ্ঠিত 

রামগড়ে জেলা পরিষদের ঈদ উপহার বিতরণ

কাপ্তাইয়ে কৃষকলীগ নেতার সহধর্মিণীর চিকিৎসায় সহায়তা দিলেন অংসুইছাইন চৌধুরী 

সাজেকে সেনাবাহিনীর অভিযানে একজন আটক

হালদা নদীর মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র সংরক্ষণে স্টেকহোল্ডারদের উদ্বুদ্ধকরণ সেমিনার

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: