সোমবার , ১৯ আগস্ট ২০২৪ | ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

রাঙামাটিতে পাহাড় ধসের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন জেলা প্রশাসনের

প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাঙামাটি
আগস্ট ১৯, ২০২৪ ৮:৫২ অপরাহ্ণ

রাঙামাটিতে পাহাড় ধসের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসন। সোমবার (১৯ আগষ্ট) বিকালে শহরের মধ্যে পাহাড় ধসের সম্ভাবনাময় ঝুঁকিপূর্ণ শিমুলতলী ও নতুনপাড়া এলাকা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মৈত্রী রায়।

এসময় গত ৪ দিনের টানা বর্ষণে রাঙামাটিতে পাহাড় ধসের আশংকা দেখা দেওয়ায়, পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় বসবাসকারী সাধারণ জনগণকে নিরাপদ স্থানে ও আশ্রয় কেন্দ্রে সড়ে যেতে সচেতনতা মূলক মাইকিং করা হয়।

উল্লেখ যে, রাঙামাটিতে টানা ৪ দিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এতে আবারও জেলায় পাহাড় ধস ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এর আগে জুনের শেষে ও জুলাইয়ের শুরুতে হওয়া সপ্তাহব্যাপী টানা বর্ষণে জেলার বাঘাইছড়ি, লংগদু ও বরকল উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় ভোগান্তির শিকার হন বহু মানুষ।
এদিকে ৩ দিন ধরে রাঙামাটিতে সূর্যের দেখা মেলেনি, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। দিনভর হালকা ও মাঝারি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে জনমনে তৈরি হয়েছে পাহাড় ধস ও বন্যার শঙ্কা। সম্ভাব্য যে কোনো দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব সময় প্রস্তুতি রয়েছে উল্লেখ করে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী লোকজনকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
জেলা প্রশাসক মো. মোশারফ হোসেন খান জানান, সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলায় আমাদের সব সময় প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি রয়েছে। পাহাড় ধসসহ সম্ভাব্য যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের আশঙ্কা দেখা দিলে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, স্বাস্থ্য বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগসহ জেলা, উপজেলার সব বিভাগ ও সংস্থাকে প্রস্তুত থাকতে বলে দেওয়া আছে। এ ব্যাপারে উপজেলা পর্যায়ে নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে।

জেলা প্রশাসন জানায়, বৃষ্টি হলে শহর এলাকাসহ জেলার প্রতিটি উপজেলায় পাহাড়ের ঢালে ও পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করা লোকজনকে আগেভাগে নিরাপদে বা আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যেতে সতর্ক করে দেওয়া হয়। ঝুঁকিপূর্ণ লোকজনের নিরাপত্তায় শহর এলাকাসহ জেলায় মোট ২৬৭টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা আছে। তার মধ্যে রয়েছে রাঙামাটি পৌরসভায় ২৩টি এবং রাঙামাটি সদর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ৯টি করে ৫৪টি আশ্রয় কেন্দ্র। অন্য আশ্রয় কেন্দ্রগুলো অপর ৯টি উপজেলার সদরসহ ইউনিয়ন ভিত্তিক খোলা হয়েছে।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

কাপ্তাই গণহত্যা নিয়ে মঞ্চায়িত হল ৭১ এর রক্তাঞ্জলী

বান্দরবানে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ দিবস পালন

বাঘাইছড়িতে পৌর পরিষদের উদ্যোগে নাগরিক সংবর্ধনা

অংথোই মারমাকে হত্যার প্রতিবাদে রবিবার খাগড়াছড়ির ৫ উপজেলায় আধাবেলা অবরোধ ডেকেছে ইউপিডিএফ

ঘাগড়া ৬ আনসার ব্যাটালিয়নের বৃক্ষরোপন উদ্ধোধন

জামাপুরের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নের শোক ও নিন্দা

পাহাড়ে শান্তি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠা করতে হলে এ এলাকাকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে- বীর বাহাদুর

খাগড়াছড়িতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে বৃদ্ধ নিহত 

পিসিসিপি চবি শাখার সভাপতি আনসারী, সাধারণ সম্পাদক ইমন

কাপ্তাই নিসর্গ রিভার ভ্যালি এন্ড পড হাউজ পরিদর্শনে মুগ্ধ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক

%d bloggers like this: