বুধবার , ৯ মার্চ ২০২২ | ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

বিশেষ কর্মসূচির মাধ্যমে পাহাড়ে কৃষির উন্নয়ন সম্ভব-অংসুইপ্রু চৌধুরী

প্রতিবেদক
পাহাড়ের খবর ডেস্ক
মার্চ ৯, ২০২২ ৮:৫০ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক।

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী বলেন, দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভৌগোলিক অবস্থা  ভিন্ন হওয়া সত্তেও বিশেষ কর্মসূচি বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ এলাকার কৃষির উন্নয়নে কাজ করা যায়। খাদ্য নিরাপত্তা সৃষ্টিতে কৃষি উন্নয়নে বিকল্প নাই।  এজন্য তিনি পরিষদ এবং হস্তান্তরিত বিভাগগুলির মধ্যে সমন্বয়ের মাধ্যমে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার জন্য আহ্বান জানান।

বুধবার (০৯ মার্চ) সকালে পরিষদের সভাকক্ষে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের আয়োজনে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সাথে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মতবিনিময় সভায়  প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক তপন কুমার পালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের কৃষি কমিটির আহ্বায়ক ও পরিষদ সদস্য অংসুই ছাইন চৌধুরী এবং পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাঃ আশরাফুল ইসলাম।

মতবিনিময় সভায় কৃষি এবং হর্টিকালচার সেন্টারের পক্ষ থেকে পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে কৃষি বিভাগের বিভিন্ন বিষয়ের ওপর আলোকপাত করা হয়। কৃষি বিভাগের হাইব্রিড ধান উৎপাদনে সফলতা, ধান, সবজি ও পাট উৎপাদনে নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ, স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতির মাধ্যমে চাষ, ৮টি উইং এর মাধ্যমে নাগরিক সেবা ও দাপ্তরিক সেবা প্রদান ইত্যাদি। এছাড়া হর্টিকালচার সেন্টার এর ফসল সংরক্ষণে কুলিং কর্ণার নির্মাণ, বিদ্যুৎ, সেচ, পাওয়ার টিলার স্থাপন, ভূমি উন্নয়ন, প্রযুক্তি জ্ঞানের প্রশিক্ষণ, নারীদের সম্পৃক্তকরণ বিষয়গুলিও এখানে তুলে ধরা হয়।

সভায় বক্তারা বিলাতী ধনীয়া চাষে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সহযোগিতা, কফি ও কাজুবাদাম চাষে গবেষণা, জুম চাষের উপর নির্ভরশীল পরিবারের তালিকা সংগ্রহ এবং গবেষণার মাধ্যমে নতুন জাত উদ্ভাবনের বিষয়ে কাজ করার জন্য প্রস্তাব রাখেন।

এসময় রাঙামাটির ১০ উপজেলার কৃষি এবং হর্টিকালচার সেন্টারের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত
%d bloggers like this: