শনিবার , ২৬ মার্চ ২০২২ | ১৩ই ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. জাতীয়
  2. রাঙামাটি
  3. খাগড়াছড়ি
  4. বান্দরবান
  5. পর্যটন
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. রাজনীতি
  8. অর্থনীতি
  9. এনজিও
  10. উন্নয়ন খবর
  11. আইন ও অপরাধ
  12. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
  13. চাকরির খবর-দরপত্র বিজ্ঞপ্তি
  14. অন্যান্য
  15. কৃষি ও প্রকৃতি
  16. প্রযুক্তি বিশ্ব
  17. ক্রীড়া ও সংস্কৃতি
  18. শিক্ষাঙ্গন
  19. লাইফ স্টাইল
  20. সাহিত্য
  21. খোলা জানালা

পাহাড়ের সব শিশুকে শিক্ষার আওতায় আনতে কাজ শুরু

প্রতিবেদক
হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
মার্চ ২৬, ২০২২ ৮:০৩ অপরাহ্ণ

পাহাড়ে শিক্ষা থেকে ঝড়ে পড়া রোধে কাজ শুরু করেছে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা আশ্রয় অঙ্গন।
ঝড়ে পড়া বিদ্যালয় বহির্ভূত ৮ থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের দ্বিতীয় বার পড়ালেখার সুযোগ নিশ্চিত করতে সরকারের আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রাম পিইডিপি-৪ এর আওতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে আশ্রয় অঙ্গন।
মহান স্বাধীনতা দিবসে এ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। শনিবার বিকালে রাঙামাটি পৌর শহরের স্বর্ণটিলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিক  উদ্বোধন করেন রাঙামাটি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস.এম ফেরদৌস।
এ সময় তিনি বলেন,

বর্তমান সরকার শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। বিভিন্ন কারণে ঝড়ে পড়া শিশুদের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষার মুলধারায় ফিরে আনা এবং কর্মমুখী শিক্ষায় অন্তর্ভূক্ত করতে পারলে দেশের বিনির্মানে তারা সম্পদে পরিনত করা হবে। তিনি সরকারের এ সুযোগ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করার জন্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রতি আহবান জানান।

 


উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা উপানুষ্টানিক শিক্ষা ব্যুরোর সহকারী পরিচালক জগলুল হায়দার, আশ্রয় অঙ্গনের নির্বাহী পরিচালক অমিয় সাগর চাকমা।

আশ্রয় অঙ্গন রাঙামাটি জেলার ৬ টি উপজেলায় ৪২০ টি উপানুষ্টানিক প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের মাধ্যমে আউট অব স্কুল চিলড্রেন এডুকেশন প্রোগ্রামটি বাস্তবায়ন করবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বিভিন্ন কারণে শিক্ষা থেকে ঝড়ে পড়া শিশুদের উপানুষ্টানিক শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে শিক্ষার মুলধারায় ফিরে আনা হবে। এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য যেন পাহাড়ে সব শিশু শিক্ষার আওতায় আসে। ২০২৩ সাল পর্যন্ত জুনে এ প্রকল্প শেষ হবে।

আশ্রয় অঙ্গনের নির্বাহী পরিচালক অমিয় সাগর চাকমা বলেন,

দারিদ্রতা, অসচেতনতা, দুর্গমতার কারণে পাহাড়ে অনেক শিশু প্রতি বছর শিক্ষা থেকে ঝড়ে পড়ছে। এ ঝড়ে পড়ার হার সমতল অঞ্চলের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ। দেশ মধ্যম আয়ের দেশে রুপান্তরিত হয়েছে। এমন অবস্থায় পাহাড়ের অনেক শিশু শিক্ষা বিহীন অবস্থায় থাকবে তাহলে হবে না। সরকার চাচ্ছে পাহাড়ের সব শিশু যেন শিক্ষার আওতায় আসে। সরকারের লক্ষ্য উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আশ্রয় অঙ্গন কাজ করবে। এ আওতায় শিশুরা বিনামূল্যে বই, শিক্ষা সামগ্রী ছাড়াও উপ বৃত্তি পাবে।

সর্বশেষ - আইন ও অপরাধ

আপনার জন্য নির্বাচিত

খাগড়াছড়িতে এমপি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা / সরকার দরিদ্র মানুষ ও প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে মনোযোগী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মোৎসবে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসজুড়ে আনন্দ উচ্ছ্বাস 

লংগদুতে পেঁয়াজের মূল্য বেশি নেয়ায় মাইনী বাজারে ২ দোকানিকে অর্থদন্ড

কাউখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ 

রামগড় মাদ্রাসার অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিদায় সংবর্ধনা ও স্মরণ সভা

কক্সবাজারে পাহাড়ি ঢলে নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

বাঘাইছড়িতে ১০০ হতদরিদ্র পরিবার পেলেন ইফতার সামগ্রী 

রাঙামাটিতে জাতীয় শোক দিবস পালনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

লংগদুতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল-পার্বত্যমন্ত্রী বীর বাহাদুর

error: Content is protected !!
%d bloggers like this: